নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লুর সফর নিয়ে যে অস্বস্তিগুলো ছিল, সেগুলো কি এখন আর নেই– এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, আগেও আমরা এত অস্বস্তি অনুভব করিনি। তারা (যুক্তরাষ্ট্র) অনুভব করলে করতে পারে। আমাদের দিক থেকে কখনোই অস্বস্তি ছিল না, এখনও নেই।
নির্বাচন পূর্ববর্তী যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অস্বস্তি ছিল, তা কাটিয়ে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ডোনাল্ড লুর সফরে আলোচনা করবেন কিনা– জানতে চাইলে তিনি বলেন, নতুন সরকার গঠন হওয়ার পর ওনার প্রথম সফর হবে এটা। ডোনাল্ড লু আসার উদ্দেশ্য নিশ্চয় সেটাই। নির্বাচনের আগে যে চিত্র ছিল এখনকার চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, নতুন সরকার গঠিত হয়েছে। আমরা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। সুতরাং সব দেশই বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে চায়।
লুর সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, আমাদের সঙ্গে ওদের প্রচুর মেকানিজম আছে, ডায়ালগ আছে। সেগুলো কীভাবে পুনরায় চালু করা যায়। ওদেরও আবার নির্বাচন আছে। কোন কোন মেকানিজমকে আরও এগিয়ে নেওয়া যাবে এ বিষয়ে আলোচনা হবে। তার মধ্যে অবশ্যই রোহিঙ্গা ইস্যুটা সবসময় আলোচনায় থাকছে। পারস্পরিক সম্পর্কের সবগুলো উপাদান থাকবে।