(https://x.com/NetraNews/
আজ সন্ধ্যায় বাংলাদেশ থেকে তৃতীয় একটি দেশে গেছেন এমন একজন ব্যক্তির সাথে কথা বললাম। তিনি নিজে গত তিনদিন এবং আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত যা যা দেখেছেন তার সারসংক্ষেপঃ
১. বেক্সিমকো গ্রুপের ১টি কারখানা আজ আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়।
আজ সন্ধ্যায় বাংলাদেশ থেকে তৃতীয় একটি দেশে গেছেন এমন একজন ব্যক্তির সাথে কথা বললাম। তিনি নিজে গত তিনদিন এবং আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত যা যা দেখেছেন তার সারসংক্ষেপঃ
১. বেক্সিমকো গ্রুপের ১টি কারখানা আজ আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়।
২. ঢাকার বেশিরভাগ পুলিশ বক্স আন্দোলনকারীরা ধ্বংস করেছে, এবং বিভিন্ন থানায় আগুন দিয়েছে।
৩. বিক্ষোভকারীরা গেরিলা কায়দায় স্ট্রিট ফাইটে লিপ্ত হচ্ছে, বিভিন্ন অলিগলি থেকে ছোট ছোট দলে তারা নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে, আক্রমণ করছে।
৪. আন্দোলনে প্রায় সকল পেশার সাধারণ মানুষ যুক্ত হয়েছেন, তাদের দেখে ক্লান্ত বা পরাজিত এমন কিছুই মনে হচ্ছেনা, প্রতিদিনই নতুন উদ্যোমে তারা বিক্ষোভ করছেন।
৫. বিক্ষোভের দ্বিতীয় দিন থেকেই ১৮জুলাই, পুলিশ লাইভ বুলেট ব্যবহার শুরু করে। গুরুতর আহত অনেকেই পরবর্তীতে হাশপাতালে রক্ত এবং চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন। মৃতের আসল সংখ্যা ঘোষিত সংখ্যার তিন থেকে চারগুন হতে পারে বলে তিনি আশংকা প্রকাশ করেন।
৬. হেলিকপ্টার ব্যবহার করে বেশ কয়েকবার বিক্ষোভাকারীদের উপর টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, রাবার বুলেট ফায়ার করা হয় বলে তিনি জানান। লাইভ বুলেট ব্যবহার হয়েছে কিনা এ বিষযে তিনি নিশ্চিত নন।
৭. বাংলাদেশের অভ্যন্তর হতে প্রচারিত সকল টেলিভিশন চ্যানেলের তথ্যই তিনি সম্পূর্ণ উপেক্ষা করতে পরামর্শ দিয়েছেন কারণ, যারাই এসব এই মূহুর্তে অপারেট করছে তারা গোয়েন্দা বাহিনীর পরামর্শ মতো করছে, রাস্তায় বের হয়ে সংবাদ সংগ্রহ করার পরিস্থিতি নেই। এমনকিছু জায়গায় গিয়ে তারা লাইভ করছে বা ভিডিও করছে যেখানে কোন বিক্ষোভকারী নেই।
৮. চলমান বিক্ষোভের সাথে যুক্তরা সরকারী চাকুরীজীবি বিশেষ করে নিরাপত্তা সংস্থার সদস্য এবং সরকার দলের সাথে যুক্ত ব্যক্তিদের টার্গেট করে আক্রমণ করছে। সরকারী স্থাপনা, আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এসবে হামলা চলছে। তার মতে ঢাকা শহরের অধিকাংশ আওয়মীলীগ নেতা-কর্মী গা-ঢাকা দিয়েছে, ছাত্রলীগের কর্মীরা অনেকেই আন্ডার গ্রাউনড হয়েছেন, যারা আছেন তারা খুবই সাবধানে চলাচল করছেন।
৯. এই আন্দোলন সহসা থামার কোন লক্ষন নেই কারণ পুরো দেশেই এটা ছড়িয়েছে এবং আন্দোলনে যুক্ত সকলেই একে অপরকে সহায়তা করছেন। আজ সন্ধ্যায় তিনি দেশ থেকে বের হওয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় সংঘর্ষ চলছিলো বলে তিনি জানান, আন্দোলনে যুক্তরা কারফিউ সেভাবে পরোয়া করছেনা। তার মতে কারফিউ না দিলে রাস্তায় চলাচল করছে এমন অনেক সরকারী কর্মচারীদের উপর আক্রমণ হতো। একই কারণে দু’দিন ছুটিও দেয়া হয়েছে।
১০. তিনি মনে করছেন বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ব্যতিত এই আন্দোলন থামানো বেশ কষ্টসাধ্য হবে।
তথ্যসূত্র: জুলকারনাইন সামি,আল জাজিরা
Statement issued by Junior officers of Bangladesh Army. https://t.co/U5SWkJRdgm
(https://x.com/ZulkarnainSaer/
After committing crimes against humanity, including indiscriminate killings, enforced disappearances, and torture of the freedom-loving students, and youths, which resulted in at least 50 deaths and thousands of critical injuries, Dictator Hasina imposed a curfew in Bangladesh https://t.co/xQsLYQGsn3
(https://x.com/dhruvrahtee/
As #Bangladesh PM Hasina’s principal backer, India faces a stark choice as the current crisis escalates. Will New Delhi continue to back Hasina at the risk of alienating those protesting her rule? How will #India respond if Hasina moves even closer to Beijing?
(https://x.com/JonFDanilowicz/
Today, I https://t.co/63IOcS60KH
Yesterday, I tweeted a video showing members of the Bangladesh police callously tossing the injured body of Shykh Yamin, a student at the Military Institute of Science and Technology (MIST). They displayed no respect for human life, and left Yamin to die on the street. Today, I received another video of the same incident, and I am speechless at the brutality. The police not only tossed Yamin’s body from their APC (armored personnel carrier) onto the road, but they also threw him over the road divider in the most inhumane manner. A police force like this deserves to be sanctioned and blacklisted. Its members should never be deployed on any
or receive foreign aid.