আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, ‘২০০৭ সালে এফডিআর করা ওই অর্থ যখন জমা হয়, তখন এই সম্পদের বিবরণ দিতে হবে, এমন কোনো বিষয় রাষ্ট্রীয়ভাবেই গুরুত্বপূর্ণ হয়নি। এমনকি তখনকার সময়ে অনেক পেশাজীবীও বৈধ উপার্জনের মধ্য দিয়ে এফডিআর বা সঞ্চয়পত্র করলেও তা প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতার বিষয়টি তাদের অজানা ছিল। যদিও জানার পর উক্ত আয়কে অনেকেই জরিমানা দিয়ে অর্থ বৈধ করেছেন। এ বিষয়ে জনগণকে যথাযথভাবে অবহিত না করার কারণে এর দায় আয়কর বিভাগের ওপরই বর্তায়।’
বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়, দেশের অর্থ পাচার করে কানাডায় লুণ্ঠনের স্বরাজ কায়েম ও বেগমপাড়া প্রতিষ্ঠা পেলেও এসব দুর্নীতি তদন্তে দুদকের কোনো আগ্রহ নেই। কারণ, সরকারপন্থীরা এসব লুণ্ঠনে জড়িত। আর তাই জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে যে মামলার কার্যক্রম শুরু হলো, তা নিঃসন্দেহে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার চক্রান্ত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ভবিষ্যতে জোবায়দা রহমান রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন, এমন আশঙ্কা থেকে, ভীতি থেকেই সরকার নতুন করে মামলাটি সামনে এনেছে। আমরা অবিলম্বে এই চক্রান্ত বন্ধ করার দাবি জানাই।’