পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, বাংলাদেশ পুলিশ দেড়শ বছরের পুরোনো একটি প্রতিষ্ঠান। আমরা এরমধ্যে অনেক নির্বাচনি দায়িত্ব পালন করে আসছি। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনও অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর করতে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, পুলিশ ইতোমধ্যে সব ব্যবস্থা নিয়েছে।
আইজিপি বলেন, নির্বাচন উপলক্ষ্যে আমাদের সব ধরনের প্রশিক্ষণ আছে, লজিস্টিকস ও ইক্যুইপমেন্টও আছে। আমরা আমাদের সব জনবল নিয়ে প্রস্তুত আছি। ইতোমধ্যে আমরা নির্বাচন পূর্ববর্তী, নির্বাচনকালীন ও নির্বাচন পরবর্তী বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছি। তফশিল ঘোষণার পর আমরা নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করছি। অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে জনগণকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যেসব ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, আমরা সবই নিয়েছি।
পুলিশ প্রধান বলেন, যেকোনো ধরনের নাশকতামূলক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার জন্য আমাদের গোয়েন্দাভিত্তিক অপারেশন পরিচালিত হচ্ছে। বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন স্থানে নাশকতা করা হচ্ছে। পুলিশের যে সক্ষমতা আছে তাতে নাশকতাকারীরা পুলিশের সামনে দাঁড়ানোর সাহস পাবে না। যেকোনো নাশকতা মোকাবিলা করে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য পুলিশ প্রস্তুত আছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশন থেকে সন্ত্রাসী ও অস্ত্রধারীদের তালিকা পাইনি। তবে তাদের গ্রেফতারের নির্দেশনা পেয়েছি। সন্ত্রাসী-অস্ত্রধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান আমরা সবসময়ই পরিচালনা করি, এখনো করছি। প্রতিনিয়ত তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে।
যুগান্তর