স্টাফ রিপোর্টার
১৫ আগস্ট ২০২৪, বৃহস্পতিবার
এই হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত এবং তার ছেলে আরিফ ও সুকান্তবাবু, মেয়ে বেবি, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান।
দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে ২০১০ সালের ২৭শে জানুয়ারি আপিলের রায়ের বিরুদ্ধে আসামিদের রিভিউ খারিজ হয়ে গেলে ২৮শে জানুয়ারি ৫ আসামির ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। ২০২০ সালের ১২ই এপ্রিল ভারতে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলার আরেক আসামি আবদুল মাজেদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
এই লেখাটি দেশ, জাতি ও জনগণের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা। মুজিব কখনো স্বাধীনতার স্থপতি ছিলেন না। মুজিব কখনো স্বাধীনতা ঘোষণা করেন নি, বা চান নি। ২৫ মার্চ ১৯৭১ রাতে তিনি নিজের ও নিজ পরিবারের নিরাপত্তা এবং পরিবারের জন্য মাসিক ১,৫০০ টাকা (এখনকার কয়েক লক্ষ টাকা) ভাতার ব্যবস্থা করে আত্মসমর্পণ করেন। বিদ্রোহ দমনের পর তাকে প্রধানমন্ত্রী করা হবে, ইয়াহিয়ার এই আশ্বাসে, তিনি ইয়াহিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা করেন। ২৫ মার্চ রাতে, তিনি ছিলেন ইয়াহিয়ার প্রথম সহযোগী ও জাতীয় বিশ্বাসঘাতক। জাতীয় বেঈমান মুজিব ১৯৭২-৭৫ এক ফ্যাসিবাদী জালেমশাহী কায়েম করেন। মুজিব আমলে আ’লীগ ও ভারতের কারসাজিতে রক্ষীবাহিনীর হাতে নিহত হয় ৩০ হাজার দেশপ্রেমিক, দেশে চলে বর্বর হত্যা, গুম, নিপীড়ন, দখলবাজি, বেপরোয়া আইনহীনতা ও দুর্নীতি, তারা খাদ্যসামগ্রী সীমান্ত পাচার করে সৃষ্টি করে মানুষসৃষ্ট দুর্ভিক্ষ যাতে মৃত্যু হয় ১৫ লক্ষ মানুষের, আর বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয় ভারতীয় বর্বর লুন্ঠন ও আধিপত্যবাদ এবং বাকশালী স্বৈরাচার। দেশের এই চরম বিপর্যয়ে সেনা-জনতার ১৫ আগষ্ট ও ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ এর গৌরবময় অভ্যুত্থানে দেশ রক্ষা পায়।
জগলুল হোসেন
১৫ আগস্ট ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৩:২৬ অপরাহ্ন
প্রতিবেদক লিখেছেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট ভোরে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য ধানমণ্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে।’ কিন্তু তাঁর কাছে সবিনয়ে প্রশ্ন রইল কী এমন ঘটেছে যে সেনাবাহিনীর সদস্যরা শেখ মুজিবকে সপরিবারে হত্যা করেছে? সেনাবাহিনীর যেসব সদস্য শেখ মুজিবকে সপরিবারে হত্যা করেছে তাঁরা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। শেখ মুজিবের দুঃশাসনে মানুষের জীবন জীবীকা এতোটাই দুর্বিষহ হয়ে ওঠেছিল যে, শেখ মুজিবের নিহত হওয়ার খবর শুনে মানুষ আনন্দ মিছিল করেছিল এবং মিষ্টি বিতরণ করেছিল। আমার স্মৃতিতে এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে, শেখ মুজিবের শাসনকালে তার দলের নেতাকর্মীদের লুটপাটের কারণে জিনিসপত্রের দাম মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। ফলে হাজার হাজার মানুষ দিনের পর দিন খাবার খেতে না পেরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। যেদিন শেখ মুজিব সপরিবারে নিহত হওয়ার খবর প্রকাশিত হয় সেদিনই অলৌকিকভাবে জিনিসপত্রের দাম একেবারে নিম্নমুখী হয়ে পড়ে। ফলে মানুষ হাঁপ ছেড়ে আল্লাহর শোকর আদায় করে। এইতো গেল শেখ মুজিবের দুঃশাসনের দু-চারটে কথা। গত পনের ষোল বছরে এদেশের মানুষ দেখেছেন শেখ মুজিবের মেয়ে শেখ হাসিনার দুঃশাসন। যারা ৩২ নম্বরের বাড়ি নিয়ে মায়াকান্না করছেন তাঁরা সেদিন কোথায় ছিলেন, যেদিন বেগম খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। —- আবুল কাসেম
আজ ১৫ অগাষ্ট সংবাদ শিরোনাম। ব্যথিত হই শিরোনামের জন্য নয়, এ দিনের মর্মন্তদ হত্যাযজ্ঞের জন্য। আরো ব্যথিত হই এটিকে মজিব কন্যা শেখ হাসিনার রাজনীতির ট্রাম কার্ড বানিয়ে দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরশাসন চালিয়ে নিরাপরাধ লক্ষ কোটি জনতাকে তৃতীয় শ্রেণির পশুর মত কি নির্মতায় হত্যাযজ্ঞ,গুম, আয়নাঘরের নির্যাতন চালিয়ে ছা্ত্র জনতার গনবিষ্ফোরনের মুখে পালিয়ে প্রান রক্ষা করতে। আপাত নিরাপদ গন্তব্যে বসে নিলজ্জের মত দিবসটি পালনের আহবান দেখেও বিস্মৃত হই। এইতো সে দিন কত নির্লিপ্তভাবে ও প্রগল্ভতায় দেশের শিক্ষার্থীদের ……নাতীপুতি গালিদিয়ে স্বৈরতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দিয়ে একটা দলেরও খতম তারাবি পড়ে দিলেন। ১৫ অগাষ্ট নামে একটা ঘরে নৈবদ্য দিতে দিতে দেশ নামক বাড়িটির কি বেজায় হাল করেছে তা তার কথিত চেতনায় ধরা দেয়নি। তাই নিবেদন এই দিন নয়- উপলব্ধিটা থাকুক অন্তরে।
বর্তমান প্রজন্ম বাকশালি শাসন দেখেনি। তাই শেখ মুজিব সম্পর্কে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা গত পনের বছর ধরে শিক্ষার্থীদের যা শিখিয়েছে তারা তা-ই জানে। তবে হাসিনার দুঃশাসন দেখে অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে, মেয়ে যদি দুনিয়া কাঁপানো স্বৈরাচার হয় তাহলে তার পিতা শেখ মুজিব কতবড় স্বৈরাচার ছিল। আমার মত যাদের জন্ম পঞ্চাশের দশকে আমরা দেখেছি বাকশালি অপশাসনের দুর্বিষহ দিনগুলো। রক্ষীবাহিনীর হাতে কমপক্ষে ৩০ হাজার মায়ের বুক খালি হয়েছে। ক্রস ফায়ার বা বিচারবহির্ভূত হত্যার যাত্রা শুরু করেছিলেন শেখ মুজিব। হাসিনা যেমন বিরোধী মতের রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের গুম করেছে, বিচারবহির্ভূত হত্যা করেছে, তেমনি শেখ মুজিবও বিরোধী মতের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মুক্তিযোদ্ধা হওয়া স্বত্বেও হত্যা করেছে, কারাগারে নিক্ষেপ করেছে এবং অমানুষিক নির্যাতন করেছে। তখন আওয়ামী দুর্বৃত্তদের লুটতরাজের কারণে দ্রব্যমূল্যের দাম এতোটাই বেড়েছে যে হাজার হাজার মানুষ খাদ্যের অভাবে কঙ্কালসার হতে হতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে। শেখ মুজিব সকল রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে তার আবিস্কার করা একটি মাত্র দল বাকশাল কায়েম করে সবাইকে বাকশালে যোগদান করতে বাধ্য করেন। যারা বাকশালের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন তাদের জীবন অন্ধকারে ছেয়ে যায়। সকল সংবাদপত্র নিষিদ্ধ করে শেখ মুজিবের নিয়ন্ত্রণে চারটি সংবাদপত্র চালু রাখা হয়। প্রতিবেদক লিখেছেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট ভোরে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য ধানমণ্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে।’ কিন্তু তাঁর কাছে সবিনয়ে প্রশ্ন রইল কী এমন ঘটেছে যে সেনাবাহিনীর সদস্যরা শেখ মুজিবকে সপরিবারে হত্যা করেছে? সেনাবাহিনীর যেসব সদস্য শেখ মুজিবকে সপরিবারে হত্যা করেছে তাঁরা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। শেখ মুজিবের দুঃশাসনে মানুষের জীবন জীবীকা এতোটাই দুর্বিষহ হয়ে ওঠেছিল যে, শেখ মুজিবের নিহত হওয়ার খবর শুনে মানুষ আনন্দ মিছিল করেছিল এবং মিষ্টি বিতরণ করেছিল। আমার স্মৃতিতে এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে, শেখ মুজিবের শাসনকালে তার দলের নেতাকর্মীদের লুটপাটের কারণে জিনিসপত্রের দাম মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। ফলে হাজার হাজার মানুষ দিনের পর দিন খাবার খেতে না পেরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। যেদিন শেখ মুজিব সপরিবারে নিহত হওয়ার খবর প্রকাশিত হয় সেদিনই অলৌকিকভাবে জিনিসপত্রের দাম একেবারে নিম্নমুখী হয়ে পড়ে। ফলে মানুষ হাঁপ ছেড়ে আল্লাহর শোকর আদায় করে। এইতো গেল শেখ মুজিবের দুঃশাসনের দু-চারটে কথা। গত পনের ষোল বছরে এদেশের মানুষ দেখেছেন শেখ মুজিবের মেয়ে শেখ হাসিনার দুঃশাসন। যারা ৩২ নম্বরের বাড়ি নিয়ে মায়াকান্না করছেন তাঁরা সেদিন কোথায় ছিলেন, যেদিন বেগম খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। শেখ হাসিনা তাঁর পিতার মতোই হাজার হাজার বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যা করেছে। ‘আয়না ঘর’ নামে গুমের গোপন আস্তানায় কত নিরপরাধ মানুষের জীবন হারিয়ে গেছে তার হিসাব করা কঠিন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন গুম করে কোন কোন ব্যক্তিকে স্পীডবোটে করে সমুদ্রের মাঝে নিয়ে পেটের মধ্যে পাথর বেঁধে পানিতে তলিয়ে দেয়া হয়েছে। এতকিছুর পরেও শেখ মুজিব এবং শেখ হাসিনার জন্য কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ আফসোস করতে পারেননা। সচেতন জনগণের দাবি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ি এবং গণভবন ভেঙে বহুতল ভবন নির্মাণ করে শহীদ আবু সাইদ, শহীদ মুগ্ধ সহ সকল শহীদদের ফ্ল্যাট বানিয়ে দেয়া হোক। ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে পরাজিত শক্তি মৃত শেখ মুজিবের ওপর ভর করে সংগঠিত হওয়ার দুরভিসন্ধিমূলক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। পরাজিত শক্তিকে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে দ্বিতীয়বার সংগঠিত হতে দেয়া যাবেনা। তারা সংগঠিত হলে ছাত্র জনতার বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যাবে। ফলে আন্দোলনের এবং গত পনের বছরে যাঁরা শহীদ হয়েছেন সেই সব শহীদের আত্মা আমাদের কখনো ক্ষমা করবেনা।
যাদেরকে বিপথগামী সেনাসদস্য বলা হিসেবে চিত্রিত করা হয় তার কি আসলেই পথগামী? নাকি দেশপ্রেমিক!!
১৪ আগস্ট ১৯৪৭ ২৫ মার্চ ১৯৬৯ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ ৫ আগস্ট ২০২৪ এই সবগুলোকে বিজয় দিবস ঘোষণা করা হোক।
১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান থেকে মুক্তির দিবস, রাজাকারদের শোক দিবস। ১৫ আগস্ট বাকশাল থেকে মুক্তির দিবস, বাকশালীদের শোক দিবস। ৫ আগস্ট স্বৈরাচার থেকে পতন দিবস, গোপালীদের শোক দিবস।
বিপথগামী বলবেন না, বলুন সেনাবাহিনীর কিছু দেশপ্রেমিক সদস্য। উনারা জাতীয় বীর, আমাদের গর্ব।
পাকিস্তানের শোষণ, নির্যাতন থেকে যারা মুক্তি চেয়েছে, ১৬ ডিসেম্বর তাদের জন্য বিজয় দিবস। রাজাকারদের জন্য শোকের। বাকশালের শোষণ, নির্যাতন থেকে যারা মুক্তি চেয়েছে, ১৫ অগাস্ট তাদের জন্য আনন্দের। বাকশালীদের জন্য শোকের। হিসাব ক্লিয়ার, কোন ভেজাল নাই।
১৬ ডিসেম্বর রাজাকারদের জন্য শোকের কিন্ত আমাদের জন্য বিজয়ের। ১৫ অগাস্ট বাকশালীদের জন্য শোকের কিন্ত আমাদের জন্য বিজয়ের
সেনাবাহিনীর যে সকল সদস্য এই গৌরবময় কাজ করেছে তাদের প্রতি রইল স্বশ্রদ্ধ সালাম। তারা আমাদের জাতীয় বীর। বাকাশালের প্রতিষ্টাতা একনায়ক মুজিবের অপশাসন থেকে মুক্ত হবার অন্য কোন পথ যখন আর অবশিষ্ট রইলন তখন এগিয়ে আসেন আমাদের সেই অকুতোভয় সেনানীরা। তাদের অবদানে জাতি কিছিদিন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। আমাদের দুর্ভাগ্য যে, যাদেরকে বীরোচিত মর্যাদা দেবার কথা ছিল আমরা তাদেরকে তা না দিয়ে ভিলেন বানিয়ে রেখেছি। তাদের ‘বিপথগামী সদস্য’ বলে আখ্যায়িত করার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি ছাড়া এমন জঘন্য কাজ আর কেউ করতে পারেনা, কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিবেক সম্পন্ন প্রতিটি মানুষের সমর্থন ছিল কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে তত্কালীন শাসকগোষ্ঠীর বিবেক জাগ্রত হয়নি, ধানমন্ডি ৩২ পোড়ানোর সাথে জড়িত অপশক্তির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
বিপদগামী সেনা বলবো না, তারা দেশপ্রেমিক সেনা ছিলো। তবে শেখ মুজিবকে হত্যা করা উচিত হয়নি, ক্ষমতাচ্যুত করে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে বিচার করা উচিত ছিলো।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, দিনটি বাংলাদেশীদের বিজয় দিবস। এ দিনেই পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর কাছ থেকে আমাদের ভাগ্য গড়ার সুযোগ আমরা ছিনিয়ে নিয়েছিলাম। আচ্ছা, তা হলে তো ১৫ ই অগাস্ট ও আমাদের আরেকটা বিজয় দিবস। কারন, এই দিনেই তো আমারা বাকশালীদের কাছ থেকে নিজেদের কে মুক্ত করেছিলাম। যারা ১৫ ই অগাস্টকে শোক দিবস বলেন তারা ইন্ডিয়ান রাজাকার, যেমনটি পাকিস্তানী রাজাকারদের কাছে ১৬ ডিসেম্বর শোক দিবস। আমার প্রশ্ন- বাকশালীদের হাত থেকে এ জাতির মুক্তির কি অন্য কোন পথ ছিল??? জবাব চাই ইন্ডিয়ান রাজাকারদের কাছে। সিরু
১৫ আগস্ট ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন
১৫ আগস্ট জাতি মুক্তি পেয়েছে একদলীয় শাসন বাকশালের হাত থেকে। মেজর ডালিম ফারুক রশিদ তোমাদের ঋণ কখনো শোধ হবে না