Prothom Alo
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে রাজাকারের সন্তানদের উপস্থিতি প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রে আলোচনার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রীর সঙ্গে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোখছেদুল মোমিন, সাধারণ সম্পাদক মহসিনুল হক, পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শাখাওয়াত হোসেনসহ দলটির অন্য নেতা-কর্মীরা।
এদিকে বাসসের খবরে বলা হয়, তথ্যমন্ত্রী আজ দুপুরে দিনাজপুর জেলা পরিষদে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় যোগ দেন। সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জনগণের শক্তিতে নয়, বিএনপি ষড়যন্ত্র ও অস্ত্রের শক্তিতে বিশ্বাসী।
হাছান মাহমুদ বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব যে বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না। এর কারণ, বিএনপি জনগণের শক্তিতে নয়, ষড়যন্ত্র আর অস্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাসী। সে জন্যই তারা নির্বাচনে না যাওয়ার কথা বলে। তারা অতীতেও নির্বাচন প্রতিহত করার অপচেষ্টা করেছে, কিন্তু সফল হয়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে কুমিল্লা, পীরগঞ্জ, নোয়াখালীর ঘটনা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, তদন্তে দেখা যাচ্ছে, কীভাবে নোয়াখালীর ঘটনায় বরকতউল্লাহ বুলু ইন্ধন দিয়েছেন, ইকবালকে কারা ইন্ধন দিয়েছেন, সব ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে।
এর আগে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইমাম চৌধুরীর সঞ্চালনায় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শফিক, সদস্য আবদুল আওয়াল, জাতীয় সংসদের হুইপ ও স্থানীয় সাংসদ ইকবালুর রহিম, শিবলী সাদিক প্রমুখ সভায় বক্তব্য দেন।