লড়াই করে হার সাবিনাদের

নেপাল ২-১ বাংলাদেশ

বিরতির পর বদলী হিসেবে মাঠে নামানো হয় তহুরা খাতুনকে। বয়স ভিত্তিক আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার করা গোলের সংখ্যা ৪০টি। অভিষেকেই সিনিয়র জাতীয় দলের হয়ে পেয়েছেন গোলের দেখা। ৮৩ মিনিটে করা তার এই গোলের পর ম্যাচে ফিরতে শেষ চেষ্টা চালায় বাংলাদেশ। তবে তখন নির্ধারিত ৯০ ও ইনজুরি টাইমের ৩ মিনিটও শেষ। এর আগেই প্রথমার্ধে নেপাল ২ গোলে এগিয়ে যায়।

 

উচ্চতায় খাটো। সাথে আছে ফ্লাইট মিস করার পুরনো অভ্যাস। নেপালের দশরথ স্টেডিয়ামেও সেই একই কাজ বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার। ডান দিক থেকে আসা ক্রস আয়ত্বে নিতে গিয়ে বলের কাছেই যেতে পারেনি রুপনা। ফলে নেপালী ফরোয়ার্ডের হেড চলে যায় ফাঁকা পোস্টে। স্বাগতিকদের বিপক্ষে ১৪ মিনিটে পিছিয়ে পড়ার পর ২২ মিনিটে আবার বাংলাদেশের জালে বল। এবার থ্রু পাস থেকে বল পেয়ে আগুয়ান রুপনাকে পরাস্ত করেন প্রীতি রাই।

ম্যাচ শেষে কোচ ছোটন জানান, আমরা প্রথমার্ধে সমান তালে খেললেও দু’টি সামান্য ভুলে গোল খেয়েছি। পরে বিরতির পর একচেটিয়া খেলে এক গোল পরিশোধ করেছি।

তার মতে, দীর্ঘদিন পর ম্যাচ হওয়ায় দলের ভালো খেলা নিয়ে সংশয় থাকলেও তা দূর হয়েছে।