এরপরই জামাল ও তারিক প্রসঙ্গে কাবরেরার মন্তব্য, ‘জামাল ও তারিক দুজনে জাতীয় দলের জন্য বড় সম্পদ। তারিকের বয়স মাত্র ২১। এখনই সে অনেক পরিণত। আমি মনে করি, ভবিষ্যতে সে হবে বাংলাদেশের বড় তারকা। দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা আছে তার মধ্যে।’ গত বছর জুনে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত অভিষেক হয় তারিকের। এর পর থেকেই জাতীয় দলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন অপরিহার্য হিসেবে। সর্বশেষ শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত চার জাতি টুর্নামেন্টে চোটের কারণে দলে ছিলেন না তিনি।
জাতীয় দলে এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলেছেন তারিক। প্রথাগত রাইটব্যাক হলেও তাঁকে বেশ কয়েকটি ম্যাচে খেলতে হয়েছে সেন্টারব্যাক ও ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবে। সে বিষয়ও অজানা নয় কাবরেরার। একজন খেলোয়াড়ের কয়েকটি পজিশনে খেলতে পারাটা যেকোনো কোচের জন্যই ভালো। সেটিকে সুবিধাই দেখছেন কাবরেরা, ‘তারিক কৌশলগত দিক থেকে ভালো। শারীরিকভাবে শক্তিশালী। তাঁকে যেকোনো পজিশনে খেলানো যেতে পারে। সে রাইটব্যাক হিসেবে তো ভালোই, সেন্টারব্যাক হিসেবেও ভালো করবে।’
জাতীয় দলের নতুন কোচ কাবরেরা আরও অনেক বিষয়েই খোলামেলা কথা বলেছেন প্রথম আলোর সঙ্গে। তাঁর পূর্ণাঙ্গ সাক্ষাৎকারটি ছাপা হবে আগামীকাল ছাপা পত্রিকায়।