
বাংলাদেশ জাতীতাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৬ আগস্ট) আসরের নামাজের পর এ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। অনুষ্ঠানে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ বিএনপি পরিবারের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন ওলামা দলের আহ্বায়ক কাজী মো: সেলিম রেজা।
বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকুর পরিচালনায় অন্যদের মধ্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ডা: এ জেড এম জাহিদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা মীর নাছির, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, আহমেদ আযম খান, আমানউল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, ইসমাঈল জবিহউল্লাহ, অধ্যাপক ডা: ফরহাদ হালিম ডোনার, আ ন হ আখতার হোসেন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, আব্দুস সালাম, গোলাম আকবর খন্দকার, হাবিবুর রহমান হাবিব, আফরোজা খানম রিতা, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, বেবী নাজনীন, আব্দুল বারী ড্যানি, শিরিন সুলতানা, নিলোফার চৌধুরী মনি, শাম্মী আখতার, রেহানা আখতার রানু, মহানগর উত্তর বিএনপির আমিনুল হক, দক্ষিণ বিএনপির তানভীর আহমেদ রবীন, কামাল জামান নূরউদ্দিন মোল্লা, ওলামা দলের আবুল হোসেন, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, যুবদলের শরীফ উদ্দিন জুয়েল, ছাত্রদলের নাছির উদ্দিন নাছিরসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলায় দণ্ড দিয়ে খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে পরিবার কয়েক দফা আবেদন করলেও তা নাকচ করে দেয় তৎকালীন শেখ হাসিনার সরকার।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হলে ছয় মাসের জন্য সাজা স্থগিত করে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ বেগম খালেদা জিয়াকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেয় সরকার। এরপর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় কাটান তিনি। পটপরিবর্তনের পর ৬ আগস্ট সাজা থেকে পুরোপুরি মুক্ত হন তিনি। বাসস