অনলাইন ডেস্ক২৬ জানুয়ারি ২০২৩
তসলিমা নাসরিন। পুরোনো ছবি
ব্রিটিশ বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের তত্ত্ব বাংলাদেশের পাঠ্যবইয়ে রাখায় বেশ সমালোচনা হচ্ছে। সেই ‘বিতর্কিত’ তত্ত্ব পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়ার দাবি উঠেছে।
তবে পাঠ্যবই থেকে এই তত্ত্ব বাদ দেওয়া হলে বাংলাদেশের সমাজ পিছিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে ভারতে থাকা লেখিকা তসলিমা নাসরিন।
আজ বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাসে এ কথা বলেন এই লেখিকা।
তসলিমা নাসরিন লেখেন, ‘মানুষের জন্মের দুটো থিওরি আছে। একটি হলো ক্রিয়েশানিজম বা সৃষ্টিতত্ত্ব, দ্বিতীয়টি হলো এভ্যুল্যুশান বা বিবর্তনতত্ত্ব। দুটোর মধ্যে পার্থক্য হলো, সৃষ্টিতত্ত্বের পক্ষে কোনও প্রমাণ নেই, কিন্তু বিবর্তনের পক্ষে অজস্র প্রমাণ আছে। সৃষ্টিতত্ত্ব আগাগোড়াই ধর্মীয় রূপকথা। বিবর্তনতত্ত্ব আগাগোড়াই বিজ্ঞান।’
নির্বাসিত এই লেখিকা বলেন, ‘বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক থেকে বিবর্তনতত্ত্ব বাদ দেওয়া হয়েছে। এর মানে, ছাত্রছাত্রীদের এখন সৃষ্টিতত্ত্ব শিক্ষা দেওয়া হবে, যেটি প্রমাণহীন বিজ্ঞানবিরোধী ধর্মীয় বিশ্বাস। বাংলাদেশের সমাজকে এক ধাক্কায় ঠিক কত হাজার বছর পিছিয়ে দেওয়া হলো, তা হিসেব করার সাধ্য আমার নেই।’
Darwin’s evolution is THEORY not LAW like Newtons Law of Gravity.
The theories may be nullified at any point of time. Till now no one can prove any statement in Quran is wrong. However, some may not be revealed by human brains limitation