United across divides of class, party and religion, Bangladeshis are paying glowing tributes to the martyrs of the 1952 Language Movement as the spirit of that uprising reverberates across the country 62 years on.
Tens of thousands of people from across the broad spectrum of society began to gather at the Central Shaheed Minar in Dhaka, the memorial for the 1952 Language Movement martyrs, late at night on Thursday.
At the midnight hour, they joined the political leaders, diplomats and social and cultural activists to pay their respects to those who had laid down their lives protesting the imposition of Urdu as the only language of Pakistan.
President Md Abdul Hamid was the first to pay his tribute at 12:01pm Friday.
Prime Minister Sheikh Hasina paid her respects after him.
She walked to the memorial’s altar twice – once with the members of her Cabinet and then with her party colleagues as Awami League President.
Then Parliament Speaker Shirin Sharmin Chaudhury, Leader of the Opposition Raushan Ershad and many others followed Hasina in paying their tributes to the martyrs.
However, the BNP alleged that Chairperson Khaleda Zia had failed to go to Shaheed Minar to pay her respects in the first hour due to police ‘obstruction’.
Later, around 1:00am, she along with senior party leaders paid her tributes by placing wreaths.
After the President, Prime Minister and other dignitaries paid their respects, the Shaheed Minar was opened to all and soon it was a sea of flowers with thousands placing wreaths and many more waiting for their turn.
People had thronged the Shaheed Minar premises and streets around them all over Bangladesh since late Thursday night. Many from different parts of Dhaka and its outskirts will come to pay their tributes as well on Friday morning.
‘Amar Bhaier Rokte Rangano Ekushey February, Ami Ki Bhulite Pari’ (Can I forget the twenty-first of February/ incarnadined by the love of my brother?) was on their lips.
Security was beefed in on Dhaka University campus and surrounding areas since Thursday evening to maintain peace.
Police put up barricades at all the accesses to the university and were only letting its students in after ID check.
People in the districts were also descending on the Shaheed Minars.
Several youths were killed in police firing on Feb 21, 1952 to quell protests against the then Pakistan government decision to impose Urdu as the state language on the people of erstwhile East Pakistan, who wanted Bangla to be recognised as the mother tongue.
The Language Movement began the intense alienation of the Bengalees and finally led to the Liberation War in 1971.
The UNESCO in November 1999 had declared February 21 as the International Mother Language Day.
President Hamid, Prime Minister Hasina, Leader of the Opposition Raushan Ershad and BNP Chairperson Khaleda Zia led the tributes.
Hamid in his message said, “The great language movement is a historic and significant event in our national history… aimed at establishing the rights of our mother tongue and it was to save our ethnic identity and own culture as well.”
“We feel proud that Ekushey February is no longer a glory for the people of this land alone. Let the people of the globe of all languages be united, let the world’s almost defunct languages revive in their own communities – this is my expectation on this great ‘Shahid Day’ and ‘International Mother Language Day’.”
Hasina, in her message, said ‘the greatest Ekushey is the symbol of our democratic values, Bangali nationalism, spirit of liberation struggle and secularism’.
“The blood-stained resonance of Amar Ekushey is now resounded in the hearts of the people of 193 countries surpassing the boundary of Bangladesh.”
“Let us take a fresh vow being imbued with the spirit of the great Ekushey to work together for improving the lot of the people, sinking all differences,” she said.
BNP chief Khaleda Zia recalled the valiant Language Movement martyrs in her message and expressed deep respect.
The day is a national holiday in Bangladesh and national flags would be kept half-mast during the day.
In India, which is also home to millions of Bengalees, the day is also observed as “Language Martyrs Day”.
The day will also be commemorated in West Bengal and the states of Tripura and Assam, which have large Bengali populations.
Source: Bd news24
বাংলাভাষা
মুহাম্মদ আবুল হায়াত জালালাবাদী।।
হে মোর রুগ্ন, চিত্ত মগ্ন পূণ্য বাংলাভাষা
প্রয়োগিয়ে সর্ব শক্তি সেবিতে তোমারে মনে আশা।
আরোগ্যিয়ে ওঠ যদি হে লাবণ্যী তবু শুশ্রূষায়,
প্রতিক্ষার যুগ কাটে, আজ মোর এই অভিপ্রায়।
হে সুন্দর, হি মধুর অনর্গ্ল খাসা
স্বীয় রূপ অভিব্যাপ্তি উঠো গো সহসা।
সংস্কৃত,বংকিমাদি, হেম,ঈশ্বরের,
কুশাসাসনে জর্জরিতা, কলংক বিশ্বের?
বীরভোগ্যা হে মোহিনী যাক্ টুটি দুর্দশা ও যত অভিশাপ,
ছাড় আজ স্বস্তির নিঃশ্বাস।।
কুটিল বংকিম চন্দ্র কুরচনা রচি
তোমার সতীত্বে গ্লানি অপবাদ খচি
ধন্য তব পূণ্য অঙ্গে, হে বাংলাভাষা
পরে দিয়ে লৌহবেড়ি হরে নিয়ে আশা
পুতুল পূজায় আর নরবলি পটে
জীঘাংসায় দেয় বলি ‘আনন্দের মঠে’!
হে মোর দুঃখিতা ভাষা দুর্দশার প্রান্থে
তুমি কাঁদিয়াছ নিশিদিন, তব প্রতি গ্রন্থে
ছড়িয়া পড়িয়া বিষে যাতিছে অশেষ,
সন্তান সুলভ যত্নে যাও ভুলি ক্লেশ।
সুখে হাস, অসুখের রাত আজ হোক্ অবসান
জাতক্রোধ নীচতার অশ্লীল গ্লানীতে আর নও মুহ্যমান।
চোখ খুল হে কামিনী শোষণের বহু শর্বরী,
টুটে গিয়ে ঊষাদ্যোতি পড়ে বিশ্বছড়ি।
গাহিছে মঙ্গলগীতি, তব অর্চনা,
সাদরে তোমারে নাতো করি সর্ম্বধনা।
বাঙালীর ভাষা তুমি নয় যে হিন্দুর,
সুবিশাল বক্ষ তব নহে তো বন্ধুর।
মন্দির শংখের ধ্বনি গিয়াছে থামিয়া
যত্নের পরম রত্ন কৃষ্ণাক্তুর যবনিকা গিয়াছে টানিয়া।
আত্মঘাতী স্বার্থ্ গৃধ্নু যত হীনপ্রান
সাধনার ছলে করেছিল অপমান
আজ তারা মৃত্তিকায় মিশায় কংকাল
শশ্মানে বিরাজে ষেথা কুকুর শৃগাল!
শোণিত চোষণকারী ক্লিব অরিদল
মৃত্তিকায় কীট সনে করে কোলাহল।
মুক্ত তুমি মূর্ত নাতো ভকতি গৌরবে,
তোমার সৌরভে
ভরিয়া উঠুক স্ফূর্তে সাহিত্য কানন,
গড়িয়া উঠুক এক নতুন জীবন।
কোটি কোটি বাঙ্গালীর নিয়ে আশীর্বাদ
ভুলে যাও যুগান্তের যত ফরিয়াদ।
সেবার পূণ্যব্রতে স্বীয় সূতে সেবিয়া তোমারে
রাখিবে উদ্রিক্ত করি শাশ্বত আভারে।
দ্যোতি তব অন্ধকরে আনাচে কানাচে
পড়িবে ছড়িয়ানাতো বিপুল হরষে;
উঠিবে হাসিয়া সৃষ্টি লভি সত্যনিষ্ঠা
যোগ্য সিংহাসনে তোমা করি যে অধিষ্ঠা।
ইসলাম এহসান দানি সাম্যের মর্য্যাদা
অঙ্গ হতে নেবে মুছি কালিমা ও কাদা।
আরব্য, পারস্য আর কৃষ্ণ সিন্ধু সেঁচি
শুক্তি,মনি-মুক্তা পাদে দেবে আান যাচি।
পরিস্ফূট হয়ে হয়ে বিত্তে, ঐশ্বর্য্যশালীনী
জুড়িয়া সমগ্র বিশ্ব বাজাবে রাগিনী!
নিরংকুশ তওহিদের বানী ঝংকারিয়া
অতীতের গ্লানি যত নিবে গো মুছিয়া।
মুক্তি লভি অভিঘাতে ব্যাপা লভি নাতো
গর্ব্ কর স্বীয় সত্ত্বে,তুমি সর্ব জাতঃ