Part I: by Asif Mohiuddin:
Our opportunistic politics haven’t been able to ban Jamaat. Instead, the rotten politics of compromises continues to court and feed Jamaat and Shibir. By playing for and against Jamaat, the two main opposing political parties have filled up their vote banks, but to this date no acceptable decision has been reached regarding Jamaat. I joined the Shahbag movement with much hope, only to witness a section of the protestors turn into seasoned politicians overnight. They mastered the rotten politics of opportunism with amazing speed. The boys of the Shaheed Rumi Squad haven’t yet learned the politics of opportunism, their eyes are still filled with the dreams of a green Bangladesh, and full of secular and progressive enthusiasm.
I hope people haven’t forgotten those who supported the Shahbag movement in its early days. In those days a few famous people, well-known as ring-leaders of the Awami League, tried to spread various rumors about the movement: that it is a movement aligned with the Chinese Left, or that it is the Shahbag matha movement, or that it’s a Jamaati propaganda to call into question the International Crimes Tribunal (ICT). However, in a few days these same people did a complete turn around, and then I saw them verging on martyrdom while giving interviews on the television channels. They had suddenly became self-appointed leaders of the movement. In the interest of the movement and for the sake of unity I had remained mum, accepted everything.
The call to join the hunger strike came from Niloy of the Shaheed Rumi Squad. I remember, even the other day he and I had hung out, chatting all night at Shahbag. Now, the Awami ring-leaders are calling him the son of Bazlul Huda, that self-proclaimed murderer of Bongobondhu Sheik Mujibur Rahman!
How astounding! I feel such despair! Even the likes of Delwar Hossain Sayedee, Motiur Rahman Nizami and Golam Azam, or even the Satan himself must be put to shame by such outrageous lies! These few young men who are on hunger strike, they are being intimidated in different ways by different groups. These boys are our people and our friends. We may not support their cause, but how can we tolerate such deceitful back-stabbings of by those claiming to be pro-liberation war forces?
Part II: by Durjodhan Durjodhan
At this moment you or I are acting in very self-centered ways. I am sitting in an air-conditioned room watching the sports channel, washing down mouthfuls of sandwich with gulps of coffee. In mean time you may be hanging out with friends, laughing your head off, or sitting down with your children in some fancy restaurant, or maybe getting ready to go out to a dinner party. We are all busy with ourselves. Perhaps, we even managed to drop by Shahbag a couple of times to express our solidarity with them — besides the photo sessions, had a few awesome addas — afterwards we congratulated ourselves, yes! it is fun to take part in the revolution.
On the other side, nine young men are sitting in front of the Museum gate, starving themselves. They too have families. They too have friends. They too have the right to enjoy their own time. Yet they have put on hold all the commitments of their personal lives to take part in a hunger strike in front of the Museum gate in Shahbag. They are fasting because they believe in and want to ensure the demand of the people and the Gonojagoron Mancha for the death penalty of the war-criminals. We are telling them – “We are with you”. But we haven’t been selfless enough to do anything more than just that. Shame on ourselves! Shame on our propensity to sidestepping and avoid getting involved.
At the same time we see that the media is failing to focus on the news of these hunger striking youths. The media must find such news to be very cliche compared to the news of how Katrina’s pink dress got ruined by the blue dye of Holi, or the news of divorce of the film stars Jalil and Borsha. Even the bed-hoppings of that world-class shameless philanderer, H.M. Ershad, is big news to our media but the hunger strike of these nine youths in order to wash away the garbage of 42 years is not deemed to be political news. Even the news of the hanging of the two bulls who went on a crops destroying rampage is more important than the news of nine patriotic youths fasting to demand the death penalty of Razakaars.
Part III: by Anu Muhammad
The Minister of Home Affairs, who has been too incompetent to ensure the safety of the people and their possessions, has made yet another utterly irresponsible statement: “Trouble-makers will be shot on sight.”
What is the problem with arresting someone who is causing trouble in sight or in the range of fire? If you kill them how will you know who is behind them? And why should we believe you when you kill someone and say “He was trying to cause trouble”?
Starting in 2002 with the BNP-Jamaat government, after that the caretaker government and now the current government have all perpetrated state-backed murders, accompanied with false press notes labeling these incidents as “cross-fires” or “encounters”. Governments change but the false press notes remain. After murdering them the victims are being made to wear “terrorist” tags around their necks. Meanwhile the real terrorists and their godfathers keep themselves attached to the government’s side and to do their dirty deeds.
***
১. আসিফ মহিউদ্দীন
আমাদের সুবিধাবাদের রাজনীতি জামাত শিবির নিষিদ্ধ করতে পারে নি। আমাদের ভ্রষ্ট রাজনীতি, আপোষের রাজনীতি বরঞ্চ জামাত শিবিরকে লালন পালন করেছে। জামাতের পক্ষে বিপক্ষে বিভক্ত হয়ে দুটো প্রধান বিরোধী দলই ভোটের বাক্স পুর্ণ করেছে, কিন্তু জামাতের বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোন গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্ত নেয়া হয় নি। অনেক আশা নিয়ে শাহবাগে আন্দোলন করেছিলাম, কিন্তু আন্দোলনকারীদের একাংশ রাতারাতি এক একজন পাক্কা রাজনীতিবিদ বনে গেলেন। সুবিধাবাদ আর ভ্রষ্ট রাজনীতির খেলা তারাও দ্রুত গতিতে শিখে ফেললেন। শহীদ রুমি স্কোয়াডের ছেলেরা এখনও সুবিধাবাদের রাজনীতি শেখেনি, তাদের চোখে এখনও সবুজ বাঙলাদেশের স্বপ্ন, অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার উদ্যোম।
শাহবাগ আন্দোলনের শুরুতে কারা কারা এই আন্দোলনকে সমর্থন দিয়েছিল, সবাই নিশ্চয়ই ভুলে যান নাই। তখন পাড় আওয়ামী পাণ্ডা নামে খ্যাত কয়েকজন বিখ্যাত লোক এই আন্দোলনকে চীনা বাম ধারার আন্দোলন বা শাহবাগের মাঠা আন্দোলন বা ট্রাইবুনালকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য জামাতি প্রপাগাণ্ডা বলে প্রচার করেছিলেন। ঠিক কয়েকদিনের মধ্যে তাদের ভোল বেমালুম পালটে গেল, এরপরে দেখলাম তারা টিভি চ্যানেলে গিয়ে সাক্ষাতকার দিতে দিতে প্রায় শহীদ হয়ে গেলেন। আন্দোলনের হর্তাকর্তা বনে গেলেন; আন্দোলনের স্বার্থে, ঐক্যের স্বার্থে আমরা সবাই চুপ করে গেলাম। সব কিছু মেনে নিলাম!
শহীদ রুমি স্কোয়াডের অনশনকারী নিলয়, সেই অনশনের ডাক দিয়েছে। এই সেদিনও সারারাত শাহবাগে বসে আমরা আড্ডা দিচ্ছিলাম। তাকে অনলাইন আওয়ামী পাণ্ডার শেষমেষ বানালো বঙ্গবন্ধু খুনী বজলুল হুদার ছেলে!
কী আশ্চর্য! আমি হতাশ। মিথ্যাচারের এই নমুনা দেখলে সাইদী নিজামী গোলাম আজম এবং খোদ শয়তানও নিশ্চয়ই লজ্জা পেয়ে যাবে। কয়েকজন তরুণ না খেয়ে আছে, অনশন করছে, তাদের নানা পক্ষ থেকে নানা ধরণের ভয় ভীতি দেখানো হচ্ছে। তারা আমাদেরই লোক, আমাদেরই বন্ধু। আমরা সমর্থন করতে না পারি, কিন্তু এভাবে পিঠে মিথ্যাচারের ছুরি মারা কীভাবে সম্ভব কোন মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির দাবীদারের কাছ থেকে?
২. দূর্যোধন দূর্যোধন
এই মূহুর্তে আমি বা আপনি প্রচন্ড স্বার্থপরের মত আচরন করছি । আমি এসিতে বসে খেলার চ্যানেল দেখছি,কফি গিলতে গিলতে স্যান্ডউইচে কামড় বসাচ্ছি । আপনি হয়তো বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারতে মারতে হাসিতে লুটিয়ে পড়ছেন , সন্তান নিয়ে খেতে বসেছেন অভিজাত রেস্টুরেন্টে , অথবা প্রস্তুতি নিচ্ছেন দাওয়াতে যাওয়ার । নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত আমরা সবাইই । এর মাঝেও হয়তো দুয়েকদিন শাহবাগে গিয়ে একাত্মতা জানিয়ে এসেছি – ফটোসেশানের পাশাপাশি আড্ডাও হয়েছে জম্পেশ – মনকে বলা হয়েছে ‘জোস একটা বিপ্লব করলাম মাম্মা ‘!
অন্যদিকে এখন জাদুঘরের গেটের সামনে না খেয়ে বসে আছে ৯ জন তরুন । তাদেরও পরিবার আছে । তাদেরও বন্ধু আছে । তাদেরও আছে নিজেদের জন্য সময় উপভোগ করার অধিকার । নিজের ব্যস্ত জীবনের কথা মাথা থেকে সরিয়ে দিয়ে তারা অনশনে আছে শাহবাগের জাদুঘরের গেটের সামনে । তারা গনজাগরন মঞ্চের এবং জনতার দাবী ‘যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি চাই’- এ বিশ্বাস করে এবং সেই দাবী আদায়ের উদ্দেশ্যেই এখন অনশনে বসে আছে । আমরা তাদের বলছি – সাথে আছি । এর বেশি কিছু করার মত স্বার্থহীণ হতে পারিনি কেউ । ধিক আমাদের , ধিক এই আমাদের পাশ কাটিয়ে চলার প্রবনতাকে ।
একইসাথে দেখি মিডিয়া ফোকাস করে না এই তরুনগুলোর অনশনের খবর । ক্যাটরিনার গোলাপী কাপড়ে নীল রঙ্গের হোলির দাগে নষ্ট হয়ে যাওয়া অথবা জলিল বর্ষার বিবাহ বিচ্ছেদের তুলনায় এই তরুনদের অনশনের সংবাদ বড়ই ক্লিশে । বিশ্ববেহায়া এরশাদের একবার এই কোলে বসে আবার ঐ কোলে চড়ার খবর আমাদের মিডিয়ার কাছে বড় রাজনৈতিক বিষয় , অথচ ৯ তরুনের ৪২ বছরের জঞ্জাল দূর করার জন্য অনশন রাজনৈতিক সংবাদ নয় । ফসল নষ্ট করায় দুই ষাঁড়ের ফাঁসির সংবাদ ৯ জন দেশপ্রেমিক তরুনের রাজাকারের ফাঁসির দাবীতে না খেয়ে বসে থাকার চেয়ে গুরুত্বপূর্ন খবর ।
৩. আনু মুহাম্মদ
মানুষ ও সম্পদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরেকটি চরম দায়িত্বহীন মন্তব্য করেছেন, ‘নাশকতাকারীদের দেখামাত্র গুলি করা হবে।’ দেখার বা গুলির সীমানায় কেউ যদি নাশকতা করে তাহলে তাদের ধরতে অসুবিধা কী? গুলি করে মেরে ফেললে কারা এই নাশকতা করাচ্ছে তা জানা যাবে কীভাবে? আর আপনারা কাউকে খুন করে যদি বলেন ‘ও নাশকতা করছিলো’, তা আমরা বিশ্বাস করবো কেনো? ২০০২ সাল থেকে বিএনপি-জামাত সরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর সর্বশেষ বর্তমান সরকার সবগুলো আমলেই একই মিথ্যা প্রেসনোট দিয়ে ক্রসফায়ার ও এনকাউন্টার নামে রাষ্ট্রীয় হত্যাযজ্ঞ চলেছে। সরকার বদলায়, মিথ্যা প্রেসনোট বদলায় না। হত্যার পর নিহতের ঘাড়ে ঝুলিয়ে দেয়া হয় ‘সন্ত্রাসী’ পরিচয়। আর সরকারের শরীরে লেপটে থেকে তাদের কাজ করতে থাকে সন্ত্রাসী ও তাদের গডফাদাররা।
Source: ALAL O DULAL
Young friends, you’ve yet to know our two big political parties, especially the AL. We used to be SL activists in our college days and know their root. You can persuade a blockhead by reasoning but you will surely fail to convince any AL or SL or other league activist even if you are a Newton or Einstein. What their top leader says, they are used to just echo that. They speak of democracy but that democracy must bear the tag of AL or that’s ‘against the spirit of liberation war’. In fact what the so-called ‘spirit’ actually is most of them perhaps don’t know. And our youths who only heard about the trauma of liberation war believe them without reasoning. And ignorance and arrogance crop out where reasoning is totally absent. Those youths who really want to learn what and how the liberation war was, must read history not since 1947 but from the time of Nawab Sirazuddoula. If not that much, at least since 1900.