Statement by Earl Miller, United States Ambassador to Bangladesh, Election Violence in Bangladesh

Statement by Earl Miller, United States Ambassador to Bangladesh, Election Violence in Bangladesh

Embassy of the United States of America
Public Affairs Section
Tel: 880-2-55662000
Fax: 880-2-9881677, 9885688
E-mail: [email protected]
Website: https://bd.usembassy.gov

 

Statement by Earl Miller, United States Ambassador to Bangladesh
Election Violence in Bangladesh

 

December 27, 2018 – I thank Chief Election Commissioner Huda and all members of the Election Commission for taking the time to meet with me today at short notice.

I asked for this meeting because the United States is concerned by the high level of campaign violence over the last two weeks.  All parties have been victims of violence, including minorities and female candidates.  However, it appears opposition party candidates have borne the brunt of most violence.  I appreciated the opportunity to consult with the Election Commission to see what plans it has to create a conducive atmosphere so all Bangladeshis, no matter their political affiliation, feel safe to go to the polls on Sunday and cast their votes for the candidates of their choice.

Bangladesh is rightfully proud of its democratic traditions, including elections where upwards of 70 percent of the electorate turns out to vote.  In any democratic election there must be space for peaceful expression and assembly; for independent media to do its job covering electoral developments; for participants to have access to information; and for all individuals to be able to partake in the electoral process without harassment, intimidation, or violence.

The United States wishes all Bangladeshis a free, fair, tolerant and peaceful Election Day on December 30.

==================

 

বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলারের বিবৃতি
বাংলাদেশে নির্বাচনী সহিংসতা

 

ঢাকা, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ – আজ স্বল্পসময়ের নোটিশে আমার সঙ্গে সাক্ষাত করার জন্য আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব নুরুল হুদাসহ কমিশনের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ জানাই।

আমি এ সাক্ষাতটির ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলাম কারণ, গত দুই সপ্তাহ ধরে চলমান ব্যাপক নির্বাচনী সহিংসতায় যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন। সংখ্যালঘু ও নারী প্রার্থীসহ সকল পক্ষই সহিংসতার শিকার হয়েছে। তবে দৃশ্যত বিরোধীদলীয় প্রার্থীরাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সহিংসতার মূল শিকার।

বাংলাদেশিরা যাতে রাজনৈতিক দলমত নির্বিশেষে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে নিরাপদ বোধ করে তার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা জানতে চেষ্টা করেছি আমি। এ বিষয়ে আলোচনার সুযোগ পেয়ে আমি সন্তোষ প্রকাশ করেছি।

বাংলাদেশ তার গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যের জন্য যথার্থই গর্ব করতে পারে। এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য নির্বাচনে ৭০ শতাংশের বেশি ভোটার উপস্থিতি।  যে কোন গণতান্ত্রিক নির্বাচনের ক্ষেত্রে শান্তিপূর্ণ মত প্রকাশ ও সভা-সমাবেশ অনুষ্ঠান,নির্বাচনী খবর সংগ্রহ ও প্রচারে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা, অংশগ্রহণকারীদের জন্য তথ্যপ্রাপ্তির সুযোগ এবং সব নাগরিকের জন্য হয়রানি, ভয়ভীতি ও সহিংসতা ছাড়া নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের নিশ্চয়তা থাকা উচিত।

বাংলাদেশিরা যেন ৩০ ডিসেম্বর অবাধ, নিরপেক্ষ, সহনশীল ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র সেটাই কামনা করছে।