সর্বশেষ আপডেট: রোববার জুন ২৩, ২০২৪ ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের অনুরোধে তাকে অতিরিক্ত ১৬ দিন সময় দেওয়া হলেও তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) হাজির হননি।
আজ রোববার সকাল ১০টার মধ্যে তার দুদকের তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হওয়ার কথা ছিল। তবে সকাল ১১টা পর্যন্ত তিনি দুদক কার্যালয়ে আসেননি।
দুদকের একাধিক কর্মকর্তা জানান, মেয়াদ বাড়ানোর জন্য কোনো নতুন কোনো আবেদনও করেননি বেনজীর আহমেদ।
দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের তদন্ত চলছে। তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণও পাওয়া গেছে। এর আগে, একবার দুদকে হাজির হতে তিনি সময় চেয়ে আবেদন করেছিলেন, যদিও দুদকের আইন ও প্রবিধানে দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়ানোর বিধানের বিষয়ে স্পষ্ট কিছু উল্লেখ নেই। তারপরও বেনজীর আহমেদ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দুদকে হাজির হতে ব্যর্থ হলে ধরে নেওয়া হবে যে তার কোনো বক্তব্য নেই।’
গত মে মাসের শুরুতেই বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যরা দেশ ছেড়েছেন বলে জানা গেছে।
এর আগে, বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যরা গত ৬ ও ৯ জুন দুদকে হাজির হতে ব্যর্থ হন। এরপর তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক ২৩ ও ২৪ জুন হাজিরার দিন নির্ধারণ করে।
A neat trick cooked up by the ruling regime. Give police and other officials open “permit” to amass fortunes illegally while in office, then let them leave country after retirement, so they are out of reach of the law. Then, pretend to be a “good” government by bringing chagres against them thru “Dudak” to show people that they are a good govt., knowing all along that both parties have served their purpose – the police officials have done its bidding while in office (i.e., blocking, attacking opposition parties) and the govt. have allowed them to amss illegally gotten wealth in exchange. WHAT A SCAM.