১০ বছর পরপর নির্বাচনের প্রস্তাব আ.লীগ নেতার

১০ বছর পরপর নির্বাচনের প্রস্তাব আ.লীগ নেতার

উত্তর আমেরিকা
প্রতিনিধি, নিউইয়র্ক
৩০ জানুয়ারি ২০১৯

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানযুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানদেশ উন্নত না হওয়া পর্যন্ত প্রতি ১০ বছর পরপর বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার প্রস্তাব করেছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান। গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এমন প্রস্তাব করে সবার মতামত জানতে চেয়েছেন তিনি।

এমন প্রস্তাবের কারণ ব্যাখ্যা করে সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন, নির্বাচন খুবই ব্যয়বহুল। নির্বাচনে বহু জীবনহানির ঘটনা ঘটে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ জন নিহত হওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি ‘সাশ্রয়’ ও ‘অমূল্য জীবন’ রক্ষার জন্য ১০ বছর পরপর নির্বাচন করার জন্য তাঁর প্রস্তাব তুলে ধরেন।

ফেসবুক পোস্টে সিদ্দিকুর রহমান লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন খুবই ব্যয়বহুল এবং অসাবধানতাবশত জীবনহানি ঘটে। গত নির্বাচনেও ১৪ জন মৃত্যুবরণ করেছে। এ ব্যাপারে একটি বিকল্প চিন্তা করা যায় কি না, যাতে করে সাশ্রয় হবে এবং অমূল্য জীবন রক্ষা পাবে। গত ২০ বছর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যাঁরা নির্বাচিত হয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগই দুইয়ের অধিকবার নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশ না পর্যন্ত প্রতি ১০ বছর পরপর জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিবেচনার জন্য আবেদন রাখছি। এ ব্যাপারে সবার মন্তব্য প্রত্যাশা করছি।’ফেসবুকে দেওয়া পোস্টফেসবুকে দেওয়া পোস্ট

মন্তব্য ( ৬৯ )

 

  •   রিদওয়ান বিবেক

এরা নিজেরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ গণতন্ত্রের সুফল ভোগ করবে কিন্তু অপরের জন্য চায় নিকৃষ্ট শাসন ব্যবস্থা।

১৮

 

  •  Soboj

কম হয়েছে ..২০ বছর পর পর দিলে ভালো হয় ….. জনগণ কিছু বুঝে না ,,,,,,

১৪

korban ali

এদেশে আর নির্বাচন না হলেও কী ?

১৩

Anwar Hossain

Life time power, I think it’s better way.

 

  •  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

Why 10? Why not every 100 years?

১১

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

নির্বাচন হওয়ার কি দরকার…নির্বাচন হলেই ক্ষমতা হারানোর ভয় ঢুকে যায় ক্ষমতাশীনদের মনে…তা থেকে হানাহানি, মারামারি, গন্ডগোল অতঃপর ভোট চুরি ভোট ডাকাতি। তারচেয়ে বরং সংসদে আইন করে দেশ টাকে নিজেদের নামে লিখে নিন…জনগণকে নিজেদের ইচ্ছাধীন দাস বানিয়ে যতদিন ইচ্ছা শোষন করুন…!!

১৬

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

স্যার উন্নয়নের সুবাতাস খেতে দেশে আসবেন না স্যার ? আপনাদের মেধা ‍বিদেশের মাটিতে আপচয় করছেন কেন স্যার, সন্তান সন্ততি নিয়ে দেশে আপনার শ্রম ‍দিয়ে জাতী কে ধন্য করবেন

১৪

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

খুবই উত্তম প্রস্তাব!!!!!!

 

মো: গোলাম সরোয়ার সজল

ভাল প্রস্তাব। অবশ্য কেউ কেউ ছয়মাস পরপর নির্বাচন হলে খুশি হবে।

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

Totally agree with the idea.

 

KHONDOKAR

আজীবন হলে ভালো হয় , কোনো খরচ হবে না

১৪

 

Tanmoy Podder

যথার্থ,আমি শতভাগ একমত। নির্বাচন আমার মতে,বন্ধই করে দেওয়া উচিত। এমনিতেও তো হচ্ছে না কোনো নির্বাচন,নামকাওয়াস্তা এসব নির্বাচন হওয়ার চেয়ে না হওয়াই ভালো।

১৪

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

১০ বছর পর পর নির্বাচন; এটারও দরকার নাই; দেশটা তো পারিবারিক সম্পত্তি । তাই সারাজীবন ক্ষমতায় থাকতে কে মানা করেছে ।

১২

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

খারাপ বলেন নাই।

 

Janab Ali

Only 10 year? Forever is better.

 

Fokrul Bashir

No no no we want next election after 2041. No more election at all. That will save loots of money.

 

Sk.Abdul Malek

এমন গনতন্ত্র পৃথীবির কোথাও কি আছে? আপনি যে দেশের আলো-বাতাসে জিবীত আছেন সেখানে কি কখনো ছিল? আচ্ছা এমন করলে হয়না যেহেতু একটি সরকার বা একদল এক নেতা/নেত্রীই দুই বা তিন বারে মোট 10/15 বছর দায়িত্ব পালন করছেন সেহেতু তিনি যতদিন মৃত্যুবরণ না করবেন ততদিন আর কোন নির্বাচন হবেনা? তাতে খরচ ও মানব জীবন দুটিই সাশ্রয় হবে হাঁ হাঁ হাঁ——- এতে মানুষ অধিক স্বৈরাচারী হয়ে যায় ।তাই প্রতি চার বছর পরপর নির্বাচন হতে হবে এবং যারা প্রথম হবে তার প্রথম দুই বছর এবং যারা দ্বিতীয় হবে তারা দ্বিতীয় দুই বছর দায়িত্ব পালন করবে। কারণ রাজনীতিতে বিরোধী দলের কোন স্থান বর্তমানে নেই সেটা নিশ্চিত করতে হব। ইহার ফলে দূরনীতি বাসা বাধতে পারবেনা। পাচার টাকার পরিমান পাঁচ লক্ষ হাজার কোটি। অার নির্বাচন হলে টাকা দেশে থাকে পাচার হলে টাকা বিদেশ যায় কোনটি ভালো।

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

আমার মনে আইন এমন হওয়া উচিত -আওয়ামীলীগ যতদিন ইচ্ছা ততদিন ক্ষমতায় থাকবে। যদি কখনো ক্লান্ত হয়ে পড়ে, তখন না হয় ইলেকশান দিবে। এইটাও উনাদের ইচ্ছাই হওয়া উচিত।

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

বুদ্ধির ঢেকি! এত বুদ্ধি নিয়া ঘুমান কিভাবে ড. ???

  •  Janab Ali

অভূতপূর্ব শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের সঙ্গে নাশকতার ৪ হাজার মামলা, নাম উল্লেখ করে ৮৮ হাজার, বেনামাসহ পৌনে ৩ লাখ আসামি করার বিষয়টিকে কীভাবে মেলানো যেতে পারে? যদি নির্বাচনটি সত্যি সত্যি শান্তিপূর্ণ হয়ে থাকে, তাহলে স্বীকার করতে হবে অধিকাংশ মামলাই গায়েবি।