বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার দিকে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট থেকে তাদের ফেরত পাঠানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. শাহীন ইমরান।
মিয়ানমারের ২৮৮ জনকে ভোরে ১১টি বাসে করে প্রথমে কক্সবাজার শহরের বাঁকখালী নদীর বিআইডব্লিউটিএ জেটি ঘাটে নেওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে সকাল সাড়ে ৬টায় একটি জাহাজে করে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মিয়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজে। দুপুর নাগাদ জাহাজটি সেন্টমার্টিন উপকূল হয়ে মিয়ানমারের সিটওয়েতে যাবে জাহাজটি।
পুলিশ জানায়, বুধবার দুপুরে মিয়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজে করে আসা ১৭৩ বাংলাদেশির সঙ্গে সাথে দেশটির উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদলও কক্সবাজারে আসেন। জাহাজ থেকে নামার পর তাদের সড়কপথে নাইক্ষ্যংছড়ি সদরের একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই বিদ্যালয়েই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৮ নাগরিক রয়েছেন। প্রতিনিধিদলের সদস্যরা তাদের পরিচয় শনাক্ত করে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সম্মতি প্রকাশ করেন।
এ সময় বিজিবির কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার, নাইক্ষ্যংছড়ির জোন কমান্ডারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সমকাল