ড. ইউনূসের এসব মামলা পর্যবেক্ষণে আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন বিদেশি কূটনীতিকরা। ঢাকাস্থ বিভিন্ন বিদেশি দূতাবাস এবং মিশনের প্রতিনিধিরা পুরো সময় স্বশরীরে উপস্থিত থেকে বিচারকাজ পর্যবেক্ষণ করেন।
রোববার (০৩ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর কাকরাইলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) উপস্থিত হওয়ার অনেক আগে থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ নরওয়ে দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন সিলজে ফাইনস ওয়ানেবোস, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা অ্যান ডহার্তি, বৃটিশ হাইকমিশনের দ্বিতীয় সচিব (রাজনৈতিক) ভেনেসা বিউমন্ট, কানাডার হাইকমিশনের দ্বিতীয় সচিব (রাজনৈতিক) সিওভান কের, নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের রাজনৈতিক ও পাবলিক কূটনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা নামিয়া আখতার, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডেলিগেসশন এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার অফ গর্ভন্যান্স তানিয়া নাদের প্রমুখ।
এছাড়া, দুপুরে দুদকের দায়ের করা মামলার ক্ষেত্রেও ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা অ্যান ডহার্তি, বৃটিশ হাইকমিশনের দ্বিতীয় সচিব (রাজনৈতিক) ভেনেসা বিউমন্ট সহ বিদেশি কূটনীতিকদের।
ওদিকে, দুদকের মামলায় জামিন পাওয়ার পর ড. ইউনূস এক তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেছেন, সারা দুনিয়ার মানুষ এ বিচার দেখছে।
manabzamin