এই সফরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা শ্রমিক লীগ এবং আওয়ামী লীগের ওয়েব ও ডিজিটাল টিমের ৫০ জন সদস্য অংশ নিচ্ছেন।
আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন নেতারা সিপিসির প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন, দলের ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক এবং কর্মশালায় অংশ নেবেন। ১২ দিনের সফর শেষে ৫ জুন তারা দেশে ফিরবেন।
প্রতিনিধি দলটির নেতা তানভীর শাকিল জয় সমকালকে জানান, সফরকালে ২৬ মে থেকে ১ জুন পর্যন্ত চীনের ঝেজিয়াং প্রদেশে কর্মশালা ও মতবিনিময় সভায় অংশ নেবেন তারা। সেখানে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির কার্যক্রম ও রাজনৈতিক কাঠামো, দেশটির সরকার ও জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক এবং রাজনীতি পরিচালনার পদ্ধতি বিষয়ে অবহিত হবেন। ১ জুন চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে যাওয়ার পর ২ ও ৩ জুন চীনা কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান কার্যালয় পরিদর্শনসহ পার্টির ঊর্ধ্বতন নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। ৪ জুন বেইজিং থেকে রওনা হয়ে ৫ মে ঢাকায় ফিরে আসবে প্রতিনধি দলটি।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর চীনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সম্পর্ক বাড়তে থাকে। ২০১২ সালের পর থেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা দেশটি সফর করছেন।
২০১৯ সালে আওয়ামী লীগের আমন্ত্রণে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করে। সফরকালে ওই বছরের ২১ মার্চ প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা সম্পর্কিত সমঝোতা স্মারক সই হয়।
সমকাল