কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, এপ্রিল মাসে দেশে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ১.৬৮ বিলিয়ন ডলার, যা আগের মাসের চেয়ে প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন ডলার কম।
প্রসঙ্গত, মার্চ মাসে ডলারের দাম বেশি থাকায় বাংলাদেশ ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পেয়েছে।
ডলারের রেট কম থাকায় বৈধ পথে রেমিট্যান্স আনতে সরকারের ২ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ার উদ্যোগটি প্রবাসী কর্মীদের খুব একটা আকৃষ্ট করতে পারেনি বলেই মনে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদাও) রোববারও রেমিট্যান্সের জন্য ডলারের দর ১ টাকা বাড়িয়ে ১০৮ টাকা নির্ধারণ করে, যা মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হয়েছে।
বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) অক্টোবরে আরও বলেছিল, কিছু আমদানিকারক অবৈধ চ্যানেল ব্যবহারের পাশাপাশি কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য আন্ডার ইনভয়েসিং করে। এছাড়া তারা হুন্ডি বাজার থেকেও বেশি দামে ডলার কেনে। এটিও রেমিট্যান্স প্রবাহ কমার একটি কারণ।
কর্মকর্তাদের তথ্যানুসারে, বাংলাদেশ যে রেমিট্যান্স পায়, তার মাত্র ৫১ শতাংশ আসে আনুষ্ঠানিক ও বৈধ পথে। আর বাকি ৪৯ শতাংশ রেমিট্যান্স আসে হুন্ডির (অবৈধ চ্যানেল) মাধ্যমে।