“কণ্ঠনালী ছিঁড়ে ফেলবো” সাংবাদিককে ওসি ~ জাহিদ এফ সরদার সাদী
দায়িত্বপ্রাপ্ত থানার আইনশৃঙ্খলা অবনতি সংক্রান্ত খবর প্রকাশ করায় এক সাংবাদিকের কণ্ঠনালী ছিঁড়ে ফেলা ও মামলা দিয়ে জেল খাটানোর হুমকি দিয়েছেন সোনারগাঁ থানার ওসি শাহ্ মো. মঞ্জুর কাদের। এমন অভিযোগ এনে তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা দায়ের করেছেন শফিকুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক সাংবাদিক।
পরে বুধবার বিকেল ৪টার দিকে আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট এইচ এম শফিকুল ইসলামের মামলাটি নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) বি-সার্কেলকে ঘটনাটি তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন পেশ করার নির্দেশ দেন।
বাদী শফিকুল ইসলাম সোনারগাঁ রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক জনতা পত্রিকার সোনারগাঁ প্রতিনিধি।
এর আগে তিনি সোনারগাঁ থানার ওসির বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইজিপি, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি, নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের দপ্তরেও অভিযোগ দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৮ জুলাই সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমজাদ হোসেনকে পূর্ব শক্রতার জের ধরে সিএনজি অটোরিকশার গতিরোধ করে গাড়ি থেকে নামিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে পায়ের রগ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে। ঘটনাটি ঘটায় ঝাউচর গ্রামের আরিফ ও কাদিরগঞ্জ গ্রামের সাঈদের নেতৃত্বে ১৫-২০ জন সন্ত্রাসী।
ওই সংবাদ ২৯ জুলাই জাতীয় দৈনিক ভোরের কাগজ, মানবকণ্ঠ, দৈনিক জনতা, আমাদের অর্থনীতিসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে সোনারগাঁ থানার ওসি শাহ্ মো. মঞ্জুর কাদের ক্ষিপ্ত হন।
একপর্যায়ে সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম থানায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ওসি তাকে দেখা মাত্রই ক্ষিপ্ত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ, কণ্ঠনালী ছিঁড়ে ফেলা ও মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটানোর ভয়ভীতি দেখিয়ে লাঞ্ছিত করেন। পরে তাকে থানা থেকে বের করে দেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ওসি তাকে লাঞ্ছিত করার পরপরই তিনি মোবাইল ফোনে ঘটনাটি নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিনকে জানান।বাদী শফিকুল ইসলাম সোনারগাঁ রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক জনতা পত্রিকার সোনারগাঁ প্রতিনিধি।
এর আগে তিনি সোনারগাঁ থানার ওসির বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইজিপি, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি, নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের দপ্তরেও অভিযোগ দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৮ জুলাই সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমজাদ হোসেনকে পূর্ব শক্রতার জের ধরে সিএনজি অটোরিকশার গতিরোধ করে গাড়ি থেকে নামিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে পায়ের রগ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে। ঘটনাটি ঘটায় ঝাউচর গ্রামের আরিফ ও কাদিরগঞ্জ গ্রামের সাঈদের নেতৃত্বে ১৫-২০ জন সন্ত্রাসী।
ওই সংবাদ ২৯ জুলাই জাতীয় দৈনিক ভোরের কাগজ, মানবকণ্ঠ, দৈনিক জনতা, আমাদের অর্থনীতিসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে সোনারগাঁ থানার ওসি শাহ্ মো. মঞ্জুর কাদের ক্ষিপ্ত হন।
একপর্যায়ে সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম থানায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ওসি তাকে দেখা মাত্রই ক্ষিপ্ত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ, কণ্ঠনালী ছিঁড়ে ফেলা ও মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটানোর ভয়ভীতি দেখিয়ে লাঞ্ছিত করেন। পরে তাকে থানা থেকে বের করে দেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ওসি তাকে লাঞ্ছিত করার পরপরই তিনি মোবাইল ফোনে ঘটনাটি নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিনকে জানান।