হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘ব্যাংকগুলোর প্রিন্সিপাল হিসাবে টাকার পরিমাণ প্রতিদিনই পরিবর্তন হচ্ছে। তাই ব্যাংকভিত্তিক তথ্য দেওয়া সম্ভব নয়। তবে এসব ব্যাংকের সমন্বিত ঘাটতি প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকার মতো।’
জানা গেছে, এসব ব্যাংকের মধ্যে তারল্যসংকটে থাকা পাঁচটি ব্যাংককে গ্যারান্টি দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। এর ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে তুলনামূলকভাবে ভালো ব্যাংক থেকে ধার নিতে পারবে এসব ব্যাংক। এ ছাড়া এক্সিম ও ইসলামী ব্যাংক আবেদন করলেও এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে গ্যারান্টি চুক্তি হয়নি। আর পদ্মা ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এখন পর্যন্ত কোনো আবেদনই করেনি।
তারল্যসংকটে থাকা ব্যাংকগুলো কী পরিমাণ তারল্যসহায়তা নিতে পারবে, তা ঠিক করে দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংকগুলো আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকে নির্ধারিত মেয়াদে বিশেষ ধার পাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সরাসরি টাকা না দিয়ে অন্য ব্যাংক থেকে ধারের ব্যবস্থা করছে। বাজারের টাকা এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে যাবে। এর ফলে মূল্যস্ফীতির ওপর বাড়তি প্রভাব পড়বে না।
Ajker Patrika