পরে সোনালী ব্যাংকের শাখায় হামলা চালানো হয়। সে সময় ব্যাংকে আসা নতুন টাকা লুটের পাশাপাশি ম্যানেজারকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। সেখানকার দায়িত্বপ্রাপ্ত এসি (ল্যান্ড) দিদারুল আলম বলেন, রাত সাড়ে ৮টার দিকে ৭০-৮০ জনের একদল দুর্বৃত্ত উপজেলা কমপ্লেক্সের বাউন্ডারির ভেতর মসজিদে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। তখন তারাবি নামাজের জন্য অনেক কর্মকর্তা সেখানে ছিলেন।
শুরুতেই নামাজি সবাইকে বন্দি করে সন্ত্রাসীরা প্রচ- মারধর করে। সঙ্গে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। পরে তারা অস্ত্র হাতে ব্যাংক ম্যানেজারকে জিম্মি করে ব্যাংকে নিয়ে যায় এবং লকার খুলিয়ে ব্যাংক লুট করে।
manabzamin