- by নিজস্ব প্রতিবেদক
গত ঈদুল ফিতরে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বিক্রিতে অব্যবস্থাপনা ছিল স্বীকার করে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, সে সময় অনলাইনে টিকিট কাটার বিষয়ে বিভিন্ন অভিযোগ ছিল। এবার এখন পর্যন্ত সে ধরনের অভিযোগ পাইনি। তবে অনলাইনে কোনো ফাঁকফোকর পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শনিবার রাজধানীর কমলাপুর স্টেশনে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃক ৫০টি মালবাহী ট্রলি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, গত বছর অনলাইনে টিকিট পেয়েছেন, এমন কথা কেউ বলেননি, এবার এমন এক-দুজন পাওয়া গেছে। ডিজিটাল অপব্যবহার হচ্ছে, এটা রোধে আমরা কাজ করব।
মন্ত্রী আরও বলেন, চাহিদার তুলনায় ট্রেনের সংখ্যা কম। মাত্র ৬ হাজার টিকিটের জন্য ২ লাখ মানুষ লাইনে দাঁড়াচ্ছেন। অনলাইনে টিকিটের জন্য ৬ কোটি বার প্রতিদিন ওয়েবসাইট হিট করছে মানুষ। সবাই টিকিট পাবেন না, এটাই তো স্বাভাবিক।
ট্রেনের অগ্রিম টিকিটের জন্য শনিবার দ্বিতীয় দিনেও যথারীতি ভিড় লক্ষ্য করা গেছে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে। এদিকে, অনলাইনেও টিকিট মিলছে না বলে অভিযোগ করেছেন একাধিক যাত্রী।
অভিযোগ উঠেছে, অনলাইনের টিকিট কালোবাজারি হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যাত্রী জানান, খোদ স্টেশনের আশেপাশেই গোপনে টিকিট কালোবাজারি করছেন একদল অসাধু ব্যাক্তি। অনলাইনে বাংলাদেশ রেলওয়ের ই-টিকেটিং পার্টনার সহজ ডটকমের ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখা গেছে, কোনো রুটেরই টিকিট নেই।