Site icon The Bangladesh Chronicle

রমজান-গরমের বিদ্যুৎ চাহিদার সঙ্গে বাড়ছে লোডশেডিং

রমজানের শুরু হতে শুরু ১২ হাজার মেগাওয়াট ছড়িয়েছে বিদ্যুৎ চাহিদা। চাহিদার সঙ্গে ব্যাখ্যা বিরোধিতা করতে না পারায় ঘাটতি হচ্ছে। সুবিধা কোম্পানিগুলোকে লোডশিং করতে হচ্ছে। স্বতন্ত্র পৃথক পৃথক এখনও তা সহিয়ানীয় দৃশ্যে মফস্বলে তা বাড়তে শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছে। গ্রীক কোম্পানী অব পার্টি (জিসিবি) বিদ্যুতের চাহিদা ও পাল্টা তথ্য অনুযায়ী, কালপিড লোডশেডিং কোনো কোনো ঘণ্টায় ঘণ্টায় ৬০০ মেগাওয়া ছড়িয়েছে। যদিও ভোক্তাদের কোম্পানির তথ্য ও দাবি অনুযায়ী, ঘাটতি আরও বেশি।

ব্ল্যাক ক্ষমতাসীন নেতাদের পক্ষে, দেশভিত্তিক সাধারণভাষা কেন্দ্রিক নীতিমালায় সমাধান রয়েছে। আবার সেচ মৌসুম শুরু সেখানেও বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। সরবরাহ ঠিক রাখা তেলনিকে কেন্দ্র করে দাঁড় করানো হয়েছে। এর পরও কিছু অংশয় লোডশেডিং করা হচ্ছে। তবে কিছু এলাকায় এ সমস্যাকে তুলছে ও সত্তালন ব্যবস্থার বিরোধিতা। 

শীতের শেষ ওমজান শুরু হতেই বিদ্যুতের চাহিদা তৈরি হয়েছে। পিজিসি অনুযায়ী, প্রাকৃতিক বেলা বিয়ার তথ্য চাহিদার প্রাক্কলন ছিল ১২ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট, আর রাতের বেলায় ১৩ হাজার মেওয়াট। পিজিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সকাল ৮টার দিকে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১০ হাজার ৫৭০ মেগাওয়াট, সেখানে ছিল ১০ হাজার ৪০৩ মেগাওয়াট। লোডশেডিং করা হয়েছে ১৬৭ মেগাওয়াট। থেকে বেলা ২টা লোডশেড পর্বত ছিল ঘণ্টায় সর্বনিম্ন ৩০০ থেকে ৬০ মেগাওয়াট পর্যন্ত। কাল বিকাল ৪ হালনাগাদকৃত তথ্য অনুযায়ী, মেঘের সময় ও বিদ্যুৎ চাহিদার মধ্যে ঘাটতি ছিল ২৫০ মেগাওয়াট। 

এ বিষয়ে অপ্রকাশিত শর্তে বিপিডিবির কর্মকর্তা এক নাম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘গ্যাসলিপি কেন্দ্রে তার জোগান ঘটনা রয়েছে। জ্বালানি তেলের কেন্দ্রস্থলের জন্য পরপ্তনির শক্তি মজুদ নেই। ফলাফল চাহিদা যদিও সামাল সামাল চেষ্টাও রয়েছে বিডিবির।’

বিদ্যুতায়নকে জানা গেছে, বৃহৎবিদ্যুতের প্রচার চাহিদার প্রাক্কলন করা হয়েছে ১৭ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিদ্যুতের এ চাহিদা থাকবে। এ সময় ঐক্যবদ্ধ কেন্দ্রগুলোয় আমাদের চাহিদা চাওয়া হয়েছে ন্যূতম ১৫৪ কোটি কোটিফুট। গত তারিখে ১২ মার্চ তথ্য অনুযায়ী, কেন্দ্রটি হচ্ছে ৮৮ কোটি পর্যন্ত ২০ তারিখ পর্যন্ত।

রমজান শুরুর পর সন্ধ্যা ও তারাবি নামাজের সময় বিভ্রাট বেশি হচ্ছে বলে অভিযোগ গ্রাহকদের। বিশেষ করে মফস্বল এলাকায়

ময়মনসিংহ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা সহ বেশ ভালো বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শীতল কমার পর এলাকাগুলোয় কুষ্টেডিং ক্লাব। বর্তমানে এ লোডশেডিং ৬-৮ ঘন্টা পর্যন্ত চলছে। ইফতারবির সময়ে ভোগান্তির তারা তুলনামূলক বেশি। 

ময়মনসিংহের ত্রিশাল এলাকাবাসী আরিফ বিল্লাহ জানান, শীত যাওয়ার পর লোশেডিং ময়মনসিংহ এলাকা মানুষের নিত্যসঙ্গী। এখনই বেলায় তা ৪-৫ ঘণ্টা ধরেছে। রাত ভোগান্তি কম দেখতে প্রয়োজন হয় না।

bonik barta

Exit mobile version