এতে বলা হয়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকার মেটার কাছে মোট ৯৮৮টি অনুরোধ করে। এর মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ার অনুরোধ ৯৫৬টি এবং জরুরি ভিত্তিতে তথ্য দেয়ার অনুরোধ রয়েছে ৩২টি। এসব আবেদনের অধীনে মোট ১ হাজার ৪৫৪টি অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে সরকার।
মেটা জানিয়েছে, এসব আবেদনের ৬৭.২১ শতাংশের ইতিবাচক জবাব দিয়েছে তারা। আইনি প্রক্রিয়ায় যেসব অনুরোধ করা হয়েছে তার ৬৯ শতাংশ ক্ষেত্রে মেটা তথ্য সরবরাহ করেছে। অপরদিকে জরুরিভিত্তিতে অনুরোধের ক্ষেত্রে তথ্য সরবরাহ করেছে মাত্র ৬.২৫ শতাংশ।
মেটার ওয়েবসাইটে আগের বছরগুলোর ডাটাও আপলোড করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, ২০২২ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কালে বাংলাদেশ সরকার মেটার কাছে ৮৩৬টি অনুরোধ করেছিল। সে হিসেবে এই বছর মেটার কাছে তথ্য চাওয়া বেড়েছে বাংলাদেশের।
গত বছরের শেষ ছয় মাসে আইনি প্রক্রিয়ার অনুরোধ ছিল ৭৭২টি এবং জরুরিভিত্তিতে তথ্যের অনুরোধ ছিল ৬৪টি। এই সময়কালে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ৬৪.৮৩ শতাংশ তথ্য সরবরাহ করেছিল মেটা। অর্থাৎ ২০২৩ সালে মেটার তথ্য দেয়ার হারও বৃদ্ধি পেয়েছে।
মানব জমিন