২৮ অক্টোবরের পর থেকে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর বহু নেতা–কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। অনেকে গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে চলে গেছেন। বিরোধী দল ও জোটের নেতাদের নির্বাচনে টানতে সরকারি মহল থেকে নানা রকম তৎপরতা ও চাপ আছে বলে অভিযোগ রয়েছে। আবার অনেকে সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও গুঞ্জন রয়েছে। এ রকম অবস্থায় মাহমুদুর রহমানকে কেন রাজপথে দেখা যাচ্ছে না, তা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে ঔৎসুক্য আছে।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে মাহমুদুর রহমানের মুঠোফোনে কল করা হয়। তবে তা বন্ধ পাওয়া যায়। ২০ নভেম্বর হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠানো হয়, সেটি এখনো দেখেননি তিনি।
এ বিষয়ে নাগরিক ঐক্যের নেতারা বলছেন, রাজপথে না থাকলেও গণতন্ত্র মঞ্চ ও নাগরিক ঐক্যের অভ্যন্তরীণ সব কার্যক্রমে মাহমুদুর রহমান সক্রিয় রয়েছেন।
আবার হরতাল–অবরোধ কর্মসূচিতে মিছিল–সমাবেশের যে ধরনের কর্মসূচি দেওয়া হচ্ছে, তাতে শারীরিক অসুস্থতার কারণেও মাহমুদুর রহমানের পক্ষে থাকা সম্ভব হচ্ছে না বলে দাবি করছেন নাগরিক ঐক্যের নেতারা। দলটির সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার প্রথম আলোকে বলেন, শারীরিকভাবে নানা অসুস্থতার মধ্যে আছেন তিনি। তাঁর চিকিৎসা চলছে। মূলত এ কারণেই তিনি আন্দোলন কর্মসূচিতে আসছেন না। তিনি সরকার পতনের আন্দোলনের সঙ্গে আছেন।
প্রথম আলো