বুধবার সন্ধ্যায় তাকে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, ওই হামলায় অন্যান্য দুর্বৃত্তের সঙ্গে ইশতিয়াক মাহমুদও জড়িত ছিলেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মোহাম্মদপুর জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মৃত্যুঞ্জয় দে সজল সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মোহাম্মদপুরের খিলজী রোডে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর কয়েক ঘণ্টা আগে আজ দুপুরে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত এ মামলায় পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নেন। একই সঙ্গে ৯ আসামির মধ্যে ইশতিয়াক মাহমুদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার নির্দেশ দেন।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর এ মামলায় ইশতিয়াকসহ নয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
তাতে বলা হয়, প্রাথমিক তদন্তে আসামিদের অপরাধের সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। অভিযোগপত্রে ইশতিয়াক মাহমুদ ছাড়া মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি নাইমুল হাসান ওরফে রাসেলসহ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
সূত্র : সমকাল