এমন এক সময়ে ডলারের দর কমানো হলো যখন ১২১ থেকে ১২২ টাকা পর্যন্ত দরে রেমিট্যান্স কিনছে ব্যাংকগুলো। আর খোলাবাজারে নগদ ডলার বিক্রি হচ্ছে ১২৩ থেকে ১২৪ টাকা। মূলত ধারাবাহিকভাবে টাকার বিপরীতে ডলারের দর বাড়ানোর ফলে আরও বাড়বে এমন আশায় অনেকেই ডলার ধরে রাখছে। প্রবাসীরা যেমন ডলার আনছে না। অনেকে আবার খোলাবাজার থেকে নগদ ডলার কিনে রাখছেন।
ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন সমকালকে বলেন, এখন থেকে আর প্রতি মাসে ডলার কেনাবেচার দর বাড়ানো হবে না।
তিনি বলেন, আর্থিক হিসাবে ঘাটতিটাই এখন বৈদেশিক মুদ্রাবাজারের প্রধান চ্যালেঞ্জ। তবে ইতোমধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমে এসেছে। বেশিরভাগ ব্যাংকের নেট ওপেন পজিশন (এনওপি) ইতিবাচক হয়েছে। এছাড়া বিদেশি ব্যাংকের কাছে বকেয়া কমে এসেছে।
সমকাল