বৈঠকের পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের অ্যাম্বাসেডর চার্লস হোয়াইটলিসহ ৭টি দেশের মান্যবর রাষ্ট্রদূত এসেছিলেন। তারা আগেও একাধিকবার এসেছেন। তাদের একটা দক্ষ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ দল আসবেন বলে জানিয়েছেন। ইতোমধ্যেই দেশে চারজন এসেছেন। সিইসি বলেন, তারা দীর্ঘ সময় আমাদের প্রস্তুতি সম্পর্কে জেনেছেন।
আমাদের প্রস্তুতিটা অনেক দূর এগিয়ে গেছে। এটা তারা জানতেন না। তারা আজও এসেছেন, এর মধ্যে আমাদের অগ্রগতিগুলো তাদের জানিয়েছি। আমরা আগের মতোই স্পষ্ট করে তাদের জানিয়েছি যে, আমরা অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, আমরা তাদেরকে জানিয়েছি যে, আমাদের মাননীয় কমিশনাররা বিগত দুই সপ্তাহ ধরে বাইরে বাইরে ঘুরেছেন এবং তারা জনগণ ও প্রশাসনকে বিষয়গুলো অবহিত করেছেন। যাতে করে প্রশাসন স্থানীয়ভাবে তাদের সকল শক্তিকে সমন্বিত করে যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনটা নিশ্চিত হয়। তারা আমাদের বক্তব্যে সন্তুষ্ট হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে আমরা সাংবিধানিকভাবে বাধ্য। এটা আমরা খুব স্পষ্ট করে তাদের বুঝিয়েছি। আমার বিশ্বাস, আমাদের সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতা তারা বুঝতে পেরেছে। সিইসি আরও বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গনে যদি কোন মতবিরোধ ও বিভেদ-বিভাজন থাকে সেখানে কোনোভাবেই আমরা হস্তক্ষেপ করতে পারি না।
মানব জমিন