Site icon The Bangladesh Chronicle

নারী বিশ্বকাপের বিকল্প আয়োজক হতে চায় জিম্বাবুয়ে


মাস খানেকপর মাঠে গড়াবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বাংলাদেশেই মাটিতেই গড়ানোর কথা এবারের আসর। তবে স্বাগতিকদের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিকল্প আয়োজকের খোঁজে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। এদিকে, আসরটি নিজেদের মাটিতে আয়োজনের আগ্রহ প্রকাশ করেছে জিম্বাবুয়ে।

সরকার পতনের পর থেকেই নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। এর মধ্যে বোর্ডের বেশিরভাগ পরিচালকরা আত্মগোপনে চলে যাওয়ায় বাড়ে অস্থিরতা। যদিও সব শঙ্কা দূর করে বিশ্বকাপ আয়োজনের সব রকমের চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

আইসিসি বিকল্প ভেন্যুর কথা ভেবে রাখলেও বাংলাদেশ সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না। তবে, সুযোগ বুঝে অন্য দেশগুলোও এই আসর আয়োজনে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। যেই তালিকায় নতুন নাম জিম্বাবুয়ে। আছে শ্রীলঙ্কাও। আরব আমিরাতেও চোখ রেখেছে আইসিসি।

ক্রিকেট খেলার সাথে সংশ্লিষ্ট একটি ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জানায়, নিজেদের মাটিতে বিশ্বকাপ আয়োজনের আগ্রহ প্রকাশ করেছে জিম্বাবুয়ে। নিজেদের যোগ্য দাবি করে ২০১৮ এবং ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব আয়োজনের কথা সামনে এনেছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড।

যদিও এখনো আয়োজনের স্বত্ত্ব হাত ফসকায়নি বাংলাদেশের। ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ আয়োজন করতে ইতোমধ্যে তোড়জোড় শুরু করেছে বিসিবি। বিশ্বকাপ আয়োজনের নিরাপত্তা চেয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে চিঠি দিয়েছেন প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী।

আয়োজনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আইসিসির কাছে আরো কিছুদিন সময় চেয়েছে বিসিবি। বাংলাদেশের এমন অনুরোধে সম্মতিও দিয়েছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। তবে, আগামী ২০ আগস্টের মাঝে নিজেদের অবস্থান পরিস্কার করতে হবে বিসিবিকে।

উল্লেখ্য, ১০ দল নিয়ে আগামী ৩ অক্টোবর মাঠে গড়ানোর কথা নবম নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী ২০ অক্টোবর পর্দা নামার আগে টুর্নামেন্টে হবে মোট ২৩ ম্যাচ। তার আগে ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে প্রস্তুতি ম্যাচে অংশ নেবে দলগুলো।

Exit mobile version