অবশ্য মোখা সৃষ্টির সময়ই এই ঘূর্ণির আভাস পেয়েছিল আবহাওয়া ও জলবায়ু পর্যবেক্ষকরা। সাগরের লুঘচাপ থেকে গভীর নিম্নচাপ পরিণত হয়ে এরিমধ্যে সেটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন ঘূর্ণিঝড় ফ্যাবিয়ান হার মানাতে পারে মোখার গতিকেও।
রবিবার (১৪ মে) জুম আর্থে দেখা যায়, নতুন এই ঘূর্ণিঝড়ের নাম ‘ফ্যাবিয়েন’। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা যায়, প্রায় ৬৫ কিলোমিটার গতিতে ঝড়টি বর্তমানে দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে অবস্থান করছে।
এটি সোমবার (১৫ মে) ১০০ কিলোমিটার, মঙ্গলবার ১২০ কিলোমিটার, বুধবার ১৬৫ কিলোমিটার, বৃহস্পতিবার ১৫৫ কিলোমিটার এবং শুক্রবার ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বয়ে যেতে পারে।
স্যাটেলাইট ইমেজ বলছে, শুধু ঘূর্ণিঝড় ফ্যাবিয়েন নয়, একের পর এক ঘূর্ণিঝড় কিন্তু অপেক্ষায় রয়েছে। বঙ্গোপসাগর এবং আরব সাগরে পরবর্তী যে ঘূর্ণিঝড়গুলো তৈরি হবে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের দেয়া নাম বিপর্যয়, ভারতের দেয়া তেজ, ইরানের হামুন, মালদ্বীপের মিধালি, মিয়ানমারের মিচাউঙ্গ, ওমানের রিমাল, পাকিস্তানের আসনা, কাতারের ডানা, সৌদির ফিনগাল।