সোমবার ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ ও জেরা শেষ হয়। এতে আইন অনুযায়ী ড. ইউনূসের অব্যাহতি আদেশ বাতিল হয়ে যায়। সে হিসেবে বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা তাঁকে হাজিরার জন্য ওই দিন ধার্য করেন।
এর আগে যথাক্রমে ২ নভেম্বর চতুর্থ সাক্ষী, ২৬ অক্টোবর তৃতীয় সাক্ষী, ১৮ অক্টোবর দ্বিতীয় সাক্ষী, ১১ অক্টোবর মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। এ মামলায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। গত ৬ জুন ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।