তিনি বলেন, ডামি নির্বাচনের নাম দেশের প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছে সরকার। এত টাকা ব্যয়ে যে নির্বাচন জাতিকে উপহার দিয়েছে, জনগণ তা প্রত্যাখ্যান করেছে। ডামি নির্বাচন ও ডামি মন্ত্রিসভা দিয়ে জনগণের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব সম্ভব নয়। তাই জনগণের ভাষা বুঝতে ব্যর্থ হলে ইতিহাসের করুণ পরিণতির অপেক্ষা ছাড়া আর কী-ই বা করার আছে।
মুফতি রেজাউল করিম বলেন, জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে একদল মুনাফাখোর। বয়লার মুরগি, চাল, ডাল, ভোজ্য তেলসহ আকাশচুম্বী দ্রব্যমূল্যে জনমনে চরম উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। এভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়তে থাকলে অল্প, মধ্য-আয়ের মানুষের দুঃখ- দুর্দশার কুল-কিনারা থাকবে না।
তিনি আরও বলেন, অর্থনৈতিকভাবে দেশের মানুষ বিপর্যস্ত। তারপর প্রহসনের নির্বাচনের বৈতরণী পার হওয়ার পর সিন্ডিকেট গোষ্ঠী জিনিসপত্রের আরেক দফা মূল্যবৃদ্ধি করে জনগণকে ভয়াবহ কষ্টের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়িয়ে তুলছে।
চরমোনাই পীর বলেন, চালের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে এবার বেড়েছে আটার দাম। প্রতিকেজি আটা ৫০ টাকা। দাম বাড়ার ক্ষেত্রে বাদ যায়নি মসুর ডাল, ডিম, মাছ এবং মাংসের দামও। এককথায় অস্থির হয়ে উঠেছে নিত্যপণ্যের বাজার।
manabzamin