নূরুল হক বলেন, ভোরে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। এরপর বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ট্রেনটি রওনা করে। মহাখালী আসার আগে দু’জন ব্যক্তি রেলের পোশাক পরিহিত অবস্থায় হাতে ফায়ার এস্টিংগুইসার নিয়ে বগির মধ্যে ঘোরাফেরা করছিলেন। আমার ধারণা তারা আগুন লাগিয়ে পাশের বগি দিয়ে পালিয়ে যায়।
পরে আগুন দেখতে পেয়ে নাখালপাড়া এলাকায় ট্রেন থেকে লাফিয়ে পড়ে আহত হই। তিনি বলেন, গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা থেকে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে করে ঢাকায় আসছিলাম। ঢাকার তেজগাঁও এলাকায় থাকি। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পরিবহন শাখার প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছি। মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত লেগেছে।
মানব জমিন