Site icon The Bangladesh Chronicle

চট্টগ্রাম বন্দরে কড়াকড়ি আরোপ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ১৪, ২০২৫, ০২:২৭ পিএম

প্রতীকি ছবি

বহির্নোঙরে বড় জাহাজ থেকে পণ্য লোড করার পর কোনো লাইটার জাহাজ ৭২ ঘণ্টার বেশি বন্দর সীমায় অলস বসে থাকতে পারবে না বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান।

বন্দরের শহীদ মো. ফজলুর রহমান মুন্সী অডিটোরিয়ামে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ নির্দেশ দেন তিনি।

তিনি বলেন, বে-টার্মিনাল প্রকল্পের ডিপিপি আগামী মাসের মাঝামাঝিতে অনুমোদন পেতে পারে। ৫০০ একর জায়গা অধিগ্রহণ করেছি। যত দ্রুত বে-টার্মিনাল করতে পারবো, ততই দেশের লাভ।

চেয়ারম্যান বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর আমাদের জন্য আশীর্বাদ। বন্দরের কার্যক্রমকে কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। ইউএসএর আইএসপিএস টিম অডিট করে তাদের সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছে। এবার কোনো অবজারভেশন ছিল না। উন্নত দেশের গ্রিন বন্দর পুরোপুরি অটোমেটেড। আমাদের কার্গো গ্রোথ ৭-১০ শতাংশ। আমাদের ২০৩০ সালে ৫ মিলিয়ন টিইইউস কনটেইনার হ্যান্ডেল করতে হবে। সিস্টেমের ভেতরে পরিবর্তন আনছি।

 

 

তিনি আরও বলেন, বহির্নোঙরে বড় জাহাজ থেকে পণ্য লোড করার পর কোনো লাইটার জাহাজ ৭২ ঘণ্টার বেশি বন্দর সীমায় অলস বসে থাকতে পারবে না। রেলের ইঞ্জিনের সংকট রয়েছে। পণ্যবাহী গাড়ির স্থানীয় কর্মবিরতির কারণেও সমস্যা হয়েছে। পানগাঁওতে জাহাজের ভাড়া নির্ধারিত ছিল। আমরা মনে করি, ভাড়া নির্ধারণ করবে বাজার। তাই আমরা ভাড়া উন্মুক্ত করে দিয়েছি। পৃথিবীর অনেক ভালো কোম্পানি পানগাঁও নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্যবসাবান্ধব, প্রতিযোগিতামূলক বন্দর করতে আমরা পিছপা হচ্ছি না।

Exit mobile version