গণমা
বৃহস্পতিবার ইমেইলের মাধ্যমে এর জবাব দেয় স্টেট ডিপার্টমেন্ট। এতে বলা হয়, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ, মিডিয়া কিংবা যে কারো মতামত প্রকাশের ক্ষমতাকে ক্ষুণ্ন করতে পদক্ষেপ নেয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ভিসা নীতি কার্যকর করবে যুক্তরাষ্ট্র। মুক্ত গণমাধ্যম এবং সচেতন নাগরিকেরা যেকোনো জাতি এবং তার গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মত প্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ এবং সংগঠন করার স্বাধীনতা একটি সুস্থ গণতন্ত্রের ভিত্তি।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রতিক্রিয়ায় আরও বলা হয়, মার্কিন সরকার একটি প্রাণবন্ত ও মুক্ত গণতন্ত্রে গণমাধ্যমের শক্তিশালী ভূমিকাকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে এসব বিষয়ে আমাদের উদ্বেগ তুলে ধরেছি। ২০২৩ সালের মে মাসে ঘোষিত ভিসা নীতিটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল করার জন্য দায়ীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যারা ভোটারদের ভয় দেখানোর সঙ্গে জড়িত, যারা সহিংসতার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক অভিব্যক্তি রোধ করছে, এবং যারা ভোট কারচুপির সাথে জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে এই নীতি কার্যকর হতে পারে। সর্বোপরি যারা রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমের ক্ষমতাকে ক্ষুণ্ন করতে পদক্ষেপ নেয় এবং যারা নির্বাচনে কারও অংশ নেয়া কিংবা কারও রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রকাশে বাধা দেয় তাদের বিরুদ্ধেও এই নীতি কার্যকর হতে পারে।
সূত্র : মানবজমিন