- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ০৭ ডিসেম্বর ২০২১, ২১:৫৮
মিরপুর টেস্টে বাজে অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশ। বোলারদের মতো ব্যাটাসম্যানরাও নখদন্তহীন। শেষ দিনের পরীক্ষায় এখন টাইগাররা। ড্র নয়, স্বাগতিকদের সামনে হারের শঙ্কা।
প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেটে ৩০০ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে পাকিস্তান। জবাবে বাংলাদেশ ৭৬ রান তুলতেই হারিয়েছে সাত উইকেট। একই উইকেটে পাকিস্তানের বোলাররা উইকেট নিচ্ছে দ্রুত। যেখানে বাংলাদেশের বোলাররা ব্যর্থ।
মঙ্গলবার দিনের খেলা শেষে বিসিবির ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজনের কণ্ঠে ঝড়ে পড়ল আক্ষেপ। তিনি বলেন, ‘এটা (টেস্টে ভালো মানের পেসার) যেদিন আল্লাহ দেয়। এ ছাড়া আর কী বলবো। প্রচুর অনুশীলন করে, ৬ ফিট লম্বা, ১৪০ গতিতে বল করে কিন্তু কোচ তো কাউকে গুলিয়ে খাইয়ে দিতে পারবে না। এটা কমন সেন্সের বিষয়। কোচরা অনুশীলন করায় কিন্তু খাইতে তো হবে আপনার। চিবাইতে হবে আপনাকে। আপনি যদি চিবাতে না পারেন! মাশরাফি কিভাবে উইকেট পেয়েছে? তাপস বৈশ্য কিভাবে উইকেট পেতো?’
জাতীয় দলের পেসারসের ওপর হতাশা প্রকাশ করতে গিয়ে অতীতে ফিরে গেলেন খালেদ মাহমুদ, ‘তখন তো আমরা আরো পারতাম না, আরো জানতাম না। এখন তো আমাদের বোলিং কোচ আলাদা, এ কোচ, ঐ কোচ আলাদা। এটা বোলিং কোচের কাছে প্রশ্ন করলে ভালো হতো। বোলারদের ভুলটা হলো কমন সেন্স। এ উইকেটে কিভাবে বল করতে হবে, উইকেটে বল ধরতেছিলো কিন্তু এরপরও আমরা পিছে পিছে বল করেছি। এটাতো বোলিং কোচ উত্তর দিবে। বোলিং কোচের পরিকল্পনা যদি প্রয়োগ করতে না পারে তাহলে কোচকে জিজ্ঞাসা করবে। ওদের শক্তির জায়গা কোনটা দুর্বল জায়গা কোনটা তারা জানবে।’