BNP spokesman Salahuddin detained, claims wife

Salauddin_0

Law enforcers last night picked up BNP spokesperson Salahuddin Ahmed from a house in Dhaka, claim his wife and the party.

“Members of Rab, police and DB (Detective Branch of police) detained him from a residence at Uttara around 10:10pm yesterday,” Salahuddin’s wife Hasina Ahmed told The Daily Star this afternoon.

In a press release, BNP said a team of 20/30 members of police, DB and Rapid Action Battalion picked up the joint secretary general of the party along his two staff, including a woman, last night.

The press release signed by BNP standing committee member Nazrul Islam Khan added that Salahuddin had been discharging duties as its spokesperson since the arrest of its another joint secretary general, Rizvi Ahmed, on January 31.

However, law enforcers denied picking up Salahuddin.

Contacted, Masudur Rahman, deputy commissioner (Media) of Dhaka Metropolitan Police, said, “We have no information in this regard.”

Source: The Daily Star

1 COMMENT

  1. “এটা স্পষ্ট, বিশ্বসম্প্রদায় ও জনগণ কর্তৃক উপেক্ষিত হলেও আওয়ামী লীগ পুনরায় ক্ষমতা দখলে রাখার বল-ভরসা পেয়েছিল ভারতীয় কংগ্রেসের কাছ থেকে। তাই বিরোধী দলকে এবং জনগণকে আমলে নেয়ার কোনো পরোয়াই করল না। বরং সব কূটনৈতিক মধ্যস্থতা উপেক্ষা করে ভারতীয় নীতিনির্ধারকদের দিয়ে জাতীয় পার্টিকে পোষ মানানো হলো, রওশন ও এরশাদকে ডামি বিরোধী দল বানানো হলো। যেনতেন একটি নিয়ম রক্ষার নির্বাচনের পথে পা বাড়াল- এ জন্য ভারতের কংগ্রেস সরকারকে উকিলও নিয়োগ করল। সুজাতা সিং এলেন সরকারের সব অগণতান্ত্রিক আচরণের প্রতি তাদের সমর্থনের কথা জানাতে। পঙ্কজ শরণরা খোলা ময়দানে দালালি শুরু করলেন। একতরফা নির্বাচনে বৈধতা দেয়ার আশ্বাসও দিয়ে গেলেন ভারতীয় কূটনীতিক সুজাতা সিং। তিনি এখন পতিত কূটনীতিক। আজ বিণা সিক্রিরা একেক দেশে একেক গণতন্ত্রের ফেরি করছেন। বাংলাদেশে গণতন্ত্র হত্যায় এই বিণা সিক্রির দ্বৈতনীতি সবার চোখ খুলে দেয়ার কথা। বিণা সিক্রিরা কি ভারতের একেক রাজ্যের জন্য একেক ধরনের গণতন্ত্র চান? হিন্দুপ্রধান ভারতকে নিয়ে তারা আমাদের ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের সবক দেন। জাত-পাতে পিষ্ট ভারতীয় সমাজে নমশূদ্ররা বঞ্চিত শ্রেণী। মুসলমানকে প্রায়ই কচুকাটা করা হয়। শিখরা ড্রাইভার ও সৈনিক হয়ে বাঁচতে চাইছে। খ্রিষ্টানদেরও পুড়িয়ে মারা হয়। এই ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ভারত আমাদের গেলাতে চায়। সংখ্যানুপাত বিবেচনায় নিলে কোনো বিশেষ ধর্মাবলম্বীরাই শুধু নয়, বাংলাদেশে কথিত সব সংখ্যালঘু স্বর্গে আছেন। তাদের ধর্মকর্ম পাহারা দেয় এ দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ ও প্রকৃত আলেম ওলামারা। যাদের জঙ্গি কিংবা অন্য নামে চিহ্নিত করে তারা খুশি হয়। ভোটব্যাংক সৃষ্টিকারী গুণ্ডারা কোনো ধর্মাবলম্বীর জন্য নিরাপদ নয়। বিণা সিক্রিরা হয়তো ভাবেন বাংলাদেশ তাদের করদরাজ্য, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। ভারতীয় প্রেসক্রিপশন উপেক্ষা করেই সে সময় জনগণের গণতান্ত্রিক আকাক্সার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দল মত নির্বিশেষে সব বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ দিয়ে আসছিলেন। তাতেও আওয়ামী লীগ কর্ণপাত করেনি বরং সবাইকে অপমান করেছে। সুদখোর, কার খালু বলে ব্যঙ্গ করেছে। দুই আনার মন্ত্রী, কাজের বুয়া মর্জিনা বলে বিদ্রুsপ করেছে। তারা গুরুত্ব দেয়নি জাতিসঙ্ঘ দূত তারানকোর দূতিয়ালি এবং মধ্যস্থতা করার প্রস্তাবকেও। ফলে জনগণের পক্ষে বিএনপি জোট এবং অন্যান্য বিরোধী দল একতরফা নির্বাচন বয়কট করে ও জনগণকে বয়কটের আহ্বান জানায়। সেই বয়কট শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ আন্দোলনে রূপ নেয়। ফলে একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ও বাস্তবে ভোটারবিহীন অগ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মহড়া দেয়া হয়। তাতে বৈধতার দৃষ্টিতে সরকার হয়ে দাঁড়াল আগাগোড়া প্রশ্নবিদ্ধ।
    সে সময় জনপ্রতিরোধ ও রোষের মুখে আওয়ামী লীগ নেত্রী বলতে বাধ্য হয়েছিলেন একটি নিয়ম রক্ষার নির্বাচন শেষে সব দলের সাথে আলোচনা করে পরে মধ্যবর্তী নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে। বিএনপি জোট আন্দোলন থেকে সরে এসে অপেক্ষায় থাকে। নাগরিক, সুশীল ও পেশাজীবী সমাজও প্রহর গুনতে থাকে। এই দুর্বলতার ফাঁক দিয়েই সরকার উল্টো ছোবল মারা শুরু করে। প্রশ্নবিদ্ধ সরকার নিজেদের অবস্থান ও প্রতিশ্রুতি দুটোই ভুলে যেতে চেষ্টা করে। উপরন্তু বিরোধী দলকে একেবারে নিশ্চিহ্ন ও নাই করে দেয়ার জন্য ঠাণ্ডা মাথায় পরিকল্পনা সাজায়। এর মাধ্যমে অবশিষ্ট গণতন্ত্রটুকুও বধ করে বসে। ফলে বিএনপি জোট এক বছর অপেক্ষার পর রাজপথে প্রতিবাদী হতে গিয়ে হামলা, মামলা, গ্রেফতার, গুলি, গুমসহ সব ধরনের জুলুম-পীড়নের মুখে পড়ে। দলীয় অফিস বন্ধ করে দেয়া শুরু হয়। বাসায় বাসায় তল্লাশি চালানো ও গণগ্রেফতার চলে। রাজপথে মিছিল এবং মাঠে জনসভা করার অধিকারও কেড়ে নেয়া হয়। আপসহীন খালেদা জিয়া তৃতীয়বারের মতো রাজপথে থাকার ঘোষণা দেন। বালির ট্রাকের প্রাচীর, মরিচের গুঁড়া এবং কার্যত গৃহবন্দী অবস্থান থেকেও প্রমাণ করেন গণতন্ত্রের স্বার্থে তিনি শেষ পর্যন্তও ছাড় দেয়ার মতো নেত্রী নন।“ – Masud Majumder

Comments are closed.